জলে জ্বলে তারাফুল
ধীরে ধীরে শংকা জাগে
বিভ্রম যতটুকু যায় তার চেয়ে কম নয়
লাল আভা তীর ছুঁয়ে
নারীর কৌণিক চাহনি
আরো আরো সুক্ষ্ণ, তীর যেন
নদীর তীর ছুঁয়ে, তীর গেঁথে যায়
ধীরে ধীরে শংকা জাগে।
একটা একটা পাতা ঝরে
ছোট ছোট দুএকটা ঢেউ
এমনি করেই বেলা চলে যায়
আমার পবিত্রতায় যেমন তোমার
নেই অধিকার কোনো
আমার প্রেমেও তুমি নেই
দূরে শুধু উতল বন একা একা।
শংকা দৃঢ়তর হয়, এই অপ্রেম
সইবে কি করে? নারীর বিষাদ ছুঁড়বে কোথায়?
ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস কমে আসে
বন্দনায় রয়েছি পড়ে এখনো
তোমার কোলের কাছে জেনেই
ভয়ে ভয়ে আরো সরে আসি উত্তরে
প্রেম-অপ্রেমে দেবত্ব যে চায়, আমি তো সে নই!
তীর চাহনি ভেসে গেছে কবে গোধুলি কিনারে
ঘর ভোলা পাখিরা ফিরে ফিরে যায়
আশংকা সত্যে রূপ নেয়
সূর্য কোলে এভাবে নদীও তবে ডুবে যায় পাতার আড়ালে!
ভালো লাগে আপনার কবিতা প্রিয় কবিবন্ধু তুবা।
অনিন্দ্য সুন্দর ভাবনা।
অনবদ্য তুবা আপু——————-