সর্পদর্প
খুব কৌশলে বন্দি রেখেছিলাম যৌবন
ঝাঁপির ভেতর সাপের রাগ,
আর নিষ্ফল ফোঁসফাঁস
শুনতে শুনতেই চলে এসেছি অনেকটা দূর।
তাকে শুনিয়েছিলাম ইরসের প্রেম উপাখ্যান
ধর্ষকামী মানুষদের দুষ্টাচার
সংযত সাপ কে দেখেছে কবে?
শুয়ে থাকত বৃহন্নলা ব্রীড়া, ভাঁজ করা পাপ।
ব্যালে নাচের স্বাধীন সুখ; তার প্রথম স্খলন।
চেয়েছিলাম আরেকটু সভ্য হবে এই মোহ
হৃৎপিণ্ডে একটা প্রেমবুলেট গেঁথে দিয়ে
সে বলেছিল, এই তোমার নিরাময়।
প্রেম আর যৌবন মিলে এঁকে দিল অন্য প্রকাশ
শরীরের ভেতর ঢেউয়ের গর্জন
আমি সাপটাকে খুঁজি
যে বেরিয়ে গেছে খাবারের খোঁজে।
যৌবন আমাকে নতজানু রেখেছে
আমাকে দিয়ে লিখিয়ে নিয়েছে দাসখত
ত্বকের ভাঁজ গুণে অপেক্ষায় থাকি
আবার কবে সে ঝাঁপিতে গিয়ে ঢুকবে।
কিছু কিছু লিখা কেবল পড়লেই ভালো, মন্তব্যে জটিলতা বাড়াবে। এই লিখাটিও তেমন। অশেষ শুভকামনা রইলো কবিতাটি শব্দনীড় পাঠকদের উপহার দেবার জন্য। ধন্যবাদ।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বন্ধু আজাদ ভাই।
খুব সুন্দর একটা কবিতা পড়লাম কবি শাকিলা আপা।পাঠে মুগ্ধতা রেখে গেলাম। শুভ সকাল।
আপনাকে ধন্যবাদ কবি রানু আপা।
কিছু দুষ্টু মানুষের দুষ্টুমিতে গোটা সমাজ কলঙ্কি! আমরা যেন অসহায় হয়ে পড়েছি।
আপনার কবিতা পড়ে অনেককিছু অনুমান করা যায়। সময়োপযোগী বাস্তবতা নিয়ে লেখা কবিতা পড়ে মুগ্ধ হলাম শ্রদ্ধেয় দিদি।
কবিতার গভীরতা ভালোই মেপেছেন কবি নিতাই বাবু। আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।
বেশ ভাবপূর্ণ প্রকাশ কবি আপু
ধন্যবাদ কবি আলমগীর ভাই।
অসাধারণ কবিতা কবি শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ সুমন আহমেদ।
পূর্ণ মুগ্ধতা কবিবোন শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
অভিভূত হলাম প্রিয় কবি দি শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ কবি রিয়া রিয়া।
আহারে কি অসাধারণ লেখলারে তুবা ! মরে গেলাম –
হাহাহাহা। কী যে বলো !! শুভেচ্ছা রইলো।
শেষ স্তবকটা দুর্দান্ত লেগেছে
ধন্যবাদ কবি জাহিদ।