সেই মূহুর্তে চোখে ছিল সমাজের কালো পট্টি
পিছমোড়ায় বাঁধা সাংসারিক হাত
সাংঘাতিক ইশারায় বিহবল—
বিচারবিহীন বধ্যভূমির শয্যা, শেষ ঠিকানায়।
একজন প্রেম তারপরও অপেক্ষা দেখালো
ছিঁড়ে দেয়া যেত বাড়ানো মায়া
ভেঙ্গে ফেলা যেত নিষিদ্ধ বন্ধন
গন্ধম বাহু তারপরও টেনে নিল নিবিড় আলিঙ্গনে।
মায়া রে মায়া—ছেঁড়া যায় না, ভাঙা যায় না
ওপারে বৃহৎ সুখ, এপারে বিস্তৃতি
অতঃপর দহন, নিজেকে নিজেই শুষে যাওয়া
কেউ কারো নয় বুঝেও মন যেন শুধু বধ হতেই চায়!
3 thoughts on “অতলান্তিক”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
খুব আকর্ষণীয় ও প্রাণবন্ত লেখা ।
ওপারে বৃহৎ সুখ, এপারে বিস্তৃতি
অতঃপর দহন, নিজেকে নিজেই শুষে যাওয়া
কেউ কারো নয় বুঝেও মন যেন শুধু বধ হতেই চায়!
বেশ বোধময় অনেক বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই কবি তুবা আপু