রং চায়ে লবঙ্গ গন্ধ ভেসে আসতেই
অবসন্ন কেটে গেল। প্রগাঢ় দুপুরে-
ঢেউয়ের প্রতিধ্বনি ঠেলে স্নান করছ
আমি তখনো দু স্তনের মাঝামাঝি-
হালকা উষ্ণতাপে নরম পুজোঠোঁট
ইশান্ত বইস্যা আছে। দীর্ঘ তৃষ্ণা-মুখ
জেগেছে কেবল ফাঁকে ফাঁকে
ঘরটা জুড়ে তোমার ভাঁজভাঙা শরীর
নাচিয়ে তুলছে সে ই আবহ, হুলস্থুলে-
তপ্ত ফেনাভাতের মতো ঘোর-উৎসব
আমার বাসনা মন জিম্মি করে রোজ
নবাব হতে কাহার না ভালো লাগে
আমি তো সে ই অনুযোগ-ধনী
তোমাকে ছুঁয়েও কবি, না ছুঁয়েও কবি।
এমন এক সাংঘাতিক কথা
ঘাই মেরে তৎপরতা বাড়িয়ে যাবে
কোনো এক পাঠকের অশ্লীল প্রহরে
আমি তখনো তোমাকে চাইব
অজস্র নিন্দে আর গ্যাং উপেক্ষা
দীর্ঘ বারোমাস, পৃথিবী যতদূর দাঁড়ায়ে-
২০ জানুয়ারি ২২
বেশ তৃষ্ণামুখর ভাবনা কবি দা ভাল থাকবেন
কোনো এক পাঠকের অশ্লীল প্রহরে
আমি তখনো তোমাকে চাইব
অজস্র নিন্দে আর গ্যাং উপেক্ষা
দীর্ঘ বারোমাস, পৃথিবী যতদূর দাঁড়ায়ে-
অসাধারণ লেখা।
মুগ্ধতা ও শুভেচ্ছা