আমাদের প্রফেসর ইউনুসকে প্রয়োজন, যেন তিনি আগামি নির্বাচন পর্যন্ত দেশের পথনির্দেশক হিসেবে থাকেন, তিনি জুলাই বিপ্লবের পর আমাদের ঐক্যের প্রতীক –
#এখন পর্যন্ত যে সংস্কার পরিকল্পনা হয়েছে তা বাস্তবায়ন করে যেতে পারেন এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করে আগামি সরকারের হাতে ক্ষমতা শান্তিপূর্ণভাবে হস্তান্তর করে যেতে পারেন ।
#যদি সকল পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি সুষ্ঠু নির্বাচন এবং ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারগুলো অর্জিত না হয়, তবে একটা গন অভ্যুথানে ২০০০ মানুষের আত্মত্যাগের ন্যূনতম ফলও আসবে না এবং দেশ স্থিতিশীল হবে না। দেশি বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না, বেকার সংখ্যা আরও বেড়ে যাবে।
**বিএনপি ছাড়া সংস্কারে সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে ঐক্য হয়েছে তা প্রকাশ করতে হবে।
** সংস্কার কমিশন যা যা প্রস্তাব করেছিল তা পুস্তক আকারে প্রকাশ করতে হবে যাতে করে কোন রাজনৈতিক দল তাদের মুল এজেন্ডা হিসাবে ঘোষণা করতে পারে।
** বিএনপি সহ যে সকল বিষয় একমত হয়েছে তা বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
** কেউ চাক বা না চাক অবশ্যই রাজনৈতিক খুন, গুম, প্রকাশ্যে হত্যাসহ, বিশেষে করে এবং চিহ্নিত করে জুলাই বিপ্লবের সময়কার হত্যা, হত্যাচেষ্টা, হুকুমদাতা ইত্যাদির বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি হতে হবে।
** সংস্কার ও বিচারের নামে কোন কালক্ষেপন করা যাবে না।
** তারপর নির্বাচন। তবে যেহেতু বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলে একটা আলটিমেটাম দিয়ে দিয়েছে তাই ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে সুবিধাজনক সময়ের মধ্যে নির্বাচনের একটা সুনির্দিষ্ট টার্গেটেড সময় ঘোষণা করতে হবে।
** কয়েকটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন করে নির্বাচন কমিশনের দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রমানিত হওয়ার পর স্থানীয় বা জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা নিতে হবে।