আয় খোকা, একটুখানি বোস এখানে,
অনেকদিনই দেখিনি তোকে!
তোর ছায়ার সঙ্গে কথা বলে
ছায়ার গায়ে হাত বুলিয়েই
কেমন করে দিন কেটে যায়।
আবারও একটা বিবর্ণ দিনের স্বরলিপি;
এখন তো আর শুরুও নেই
শেষও ধোঁয়ায় ভারাক্রান্ত।
খুবই এখন ব্যস্ত থাকিস?
বাবা ডাকটা কেমন যেন…!
আবছা কুয়াশায় মনেও পড়েনা…
কাল নাকি তোর জন্মদিন?
কেমন যেন তাড়া সবার
কেউ বলেনা আমিই শুধু
দুধে কেন চোনার মত!
জানিস খোকা, জন্মদিনে
মা আমায় পায়েস দিত
নক্শীকাঁথার আসন
আর সামনে প্রদীপ
পায়েস-বাটি হাতে দিয়েই
জড়িয়ে ধরে কত্ত আদর…
আজকাল আর অনেকদিনই
গায়ে তো কেউ হাত রাখেনা,
জড়িয়ে ধরে কেউ বলেনা-
‘বাবা তুমি কেমন আছো?’
লিখাটি পড়তে গিয়ে কেমন এক ঘোরলাগা আচ্ছন্নে আচ্ছাদিত হলাম।
মনটা অসহায়ের মতো বহু পেছনে ছুটে গেলো। স্বপ্নের মতো লাগে সব। জীবন।
সার্থক বিবর্ণ দিনের এই স্বরলিপি। জয় হোক কবিতার। শুভেচ্ছা প্রিয় সৌমিত্র।
মানুষ যখন মানুষ থাকেনা কলমের কাজ তাকে সচকিত করা। ভালোবাসা অফুরান ভাইয়া মুরুব্বী।
আজকাল আর অনেকদিনই
গায়ে তো কেউ হাত রাখেনা,
জড়িয়ে ধরে কেউ বলেনা-
‘বাবা তুমি কেমন আছো?’- অসসাধারণ!!
আবার প্রিয় ব্লগে আমাদের পথ চলা প্রিয় কবিদা’!
শব্দনীড় আমাদের বা্কযন্ত্র প্রিয় ছোট ভাই মামুন।
শুভেচ্ছা নিন কবি দাদা!
শুভ হোক পথ চলা।
শুভেচ্ছা আপনাকেও অফুরান প্রিয় মামুনুর রশিদ।
যুগোপযোগী লেখা
অবিরাম ধন্যবাদ প্রিয় একজন নিশাদ।
জানিস খোকা, জন্মদিনে
মা আমায় পায়েস দিত
নক্শীকাঁথার আসন
আর সামনে প্রদীপ
পায়েস-বাটি হাতে দিয়েই
জড়িয়ে ধরে কত্ত আদর…
অনেক সুন্দর লেখা
গভীর মমতায় জড়ানো।
এইসব প্রশ্রয় সাহস দেয় রুক্ষ পথ অতিক্রমের। অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রিয় খেয়ালী মন।