আমার শুরুটা হয়েছিল নদীর কাছ থেকে
হাড়ের উপর মাংস আবার মাংস নীচের অফবিট শুনে
বান্ধবীর কানে কানে বলেছিলাম, গল্প শোনাও
তার তখন সদ্য শরীরে জন্মানো সময়-উপাখ্যান
চুপি চুপি শুনিয়েছিল রক্তনদীর বহমান কবিতা।
আমি আরো নীচে নেমে গেলাম
কয়েক টুকরো মেঘ আমার মুখে গুঁজে দিয়ে মা বলেছিল,
সরে যা—আমি সরে এসেছি বান্ধবহীন পরিত্রান ছায়ায়
মা চলে গেছে তার সবগুলো নৌকো ঘাটে বেঁধে দিয়ে
বান্ধবীও লাল চেলীর মাঝে দুই গোছা গোঁফে বিভোর।
যেখান থেকে শুরু, সেই নদীতে এখন চর
লাঠালাঠি, ভাগাভাগি চলছে নিরন্তর
উরু বেয়ে নামা কয়েক ফোঁটা রক্তে রেখে দিলাম স্বাক্ষর
জানিনা কত বছর পর মেয়েকে শোনাবো সেই কেচ্ছা
মেয়েও নদীর উজানে ভেসে বান্ধবীর কানে কানে বলবে, গল্প শোনাও।
মুগ্ধতা ছুঁয়ে যায় শুধু…

ভালো থাকুন তুবা আপু।
আপনার সব মন্তব্যই আমাকে প্রেরণা যোগায় খুব।
আমি আরো নীচে নেমে গেলাম
কয়েক টুকরো মেঘ আমার মুখে গুঁজে দিয়ে মা বলেছিল,
সরে যা—আমি সরে এসেছি বান্ধবহীন পরিত্রান ছায়ায়
মা চলে গেছে তার সবগুলো নৌকো ঘাটে বেঁধে দিয়ে
বান্ধবীও লাল চেলীর মাঝে দুই গোছা গোঁফে বিভোর। – ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ।
চমৎকার লিখনী। শুভেচ্ছা প্রিয় কবিবন্ধু তুবা।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
আমার শুরুটা হয়েছিল নদীর কাছ থেকে
হাড়ের উপর মাংস আবার মাংস নীচের অফবিট শুনে —-
তুবা আপা – অসাধারণ ভাল থাকুন
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।