আমিতো ভালই ছিলাম, উচু দেয়ালের পাশে দিয়ে হেটে যাবার সময় আশেপাশের ইট জড় করে তার ওপরে উঠে দেখার চেষ্টা করতা ওপাশে কি আছে দেখতে। সেই দিনগুলি কি নেহায়েত খারাপ ছিল?
তারপর একদিন বাবা ইস্কুলে নিয়ে রেখে আসলেন। এক গাদা বই খাতা পেন্সিল ইত্যাদি কিনে দিলেন। সকাল সন্ধ্যা সময় করে পড়াতে বসতেন। পড়তাম লিখতাম আবার পরদিন ইসকুল যেতাম। ইসকুলে বন্ধুদের সাথে গল্প করতাম, মার্বেল খেলতাম, খেলার তালিকায় ডাঙ্গগুলিও ছিল। খেলতাম আর ইচ্ছে ডানা মেলে উড়ে যেতাম ময়ূরপঙ্খি চেপে। বেশ চলছিল।
ক্রমশঃ
সূচনা পর্ব পড়লাম প্রিয় বন্ধু। এগুতে থাকুক। জীবনের অনেক গল্প স্মৃতি জমে আছে।
জীবন এগিয়ে চলে নিজের পথ বেয়ে। ছোট বড়, সুখ দুঃখ, আনন্দ বেদনা, মায়া মমতা, ভয় আতংক এমনি কতকি সামনে এসে দারায়। একের পর এক আবার দুইএর পর দুই এভাবে একদিন গন্তব্যের শেষ ঠিকানা। এরই নাম জীবন!
হুম। সঠিক বলেছেন।
ভালো লাগা নিয়ে সাথেই আছি প্রিয় খালিদ ভাই।
শুভেচ্ছা…
সাথে আছেন জেনে ভালই লাগল কিন্তু আমার লেখার কালি মনে হয় শুকিয়ে গেছে। যা ভাবি তা যেন ফুটিয়ে তুলতে পারছি না আর।
কালি আপনার হৃদয়ে প্রিয়। হৃদয় সাগর মরুভূমি হলেও, এক আদিগন্ত বিস্তৃত ফল্গুধারা সেখানে বয়েই চলে। আপনার দু:সময় (অনুভবের) পার হয়েছেন, এখন সামনে এগিয়ে যাওয়া। চলার নামই জীবন। এই ভাইকে সাথেই পাবেন এই জীবনে।
এভাবেই হারিয়ে যায় হরিণী চোখ
রাস্তায় পড়ে থাকে বিষণ্ন পালক;
শুভেচ্ছা জানবেন দাদা।
ধন্যবাদ মামুনুর রশিদ ভাই।
ভাই আপনার লিখা পড়ি, ভাললাগে, এখানে শুরুটাও খুব ভাল লেগেছে
ধন্যবাদ নিশাদ ভাই! ভাল থাকবেন।
উচু দেয়ালের পাশে দিয়ে হেটে যাবার সময় আশেপাশের ইট জড় করে তার ওপরে উঠে দেখার চেষ্টা করতা ওপাশে কি আছে দেখতে। সেই দিনগুলি কি নেহায়েত খারাপ ছিল?
মোটেই খারাপ ছিলো না । নইলে কি আর আফসোস !!
স্মৃতি রোমন্থনের এই ক্ষুদ্র লেখাতে নস্টালজিক হলাম ভাইয়া। টানলো খুব নিজেকেও।