পরাণ

বৃথাই কল্প পথ চাওয়া। আসে না কেউ চন্দন হাতে সাজাতে
সকাল। কাল থেকে মহাকাল বয়ে যায় ভাটিতে। যেতে চেয়েও
হয়না যাওয়া। সীমানার দখিনে যে দেয়াল, তা ডিঙিয়ে ওপারে
যেতে পারলে হয়তো পাওয়া যেতো দেখা সমুদ্রের। দ্বীপের পর
দ্বীপ, বাসিন্দারা সবাই দেখেছে কালাপানি। কাটিয়েছে জীবনের
দ্বীপান্তর। অন্তর আর পরাণের পার্থক্য ভুলে গেছে সম্মিলিত সবাই।
পাই-আনা-কড়ি দিয়ে তিলে তিলে কেনা পাঁজরের ছবি তারা খুব
যতনে দিয়েছে রেখে। যা দিয়ে প্রজন্মরা পরাণচিত্র যাবে এঁকে।

4 thoughts on “পরাণ

  1. বৃথা এই কল্প পথ চাওয়া – হয়তো তাই – অথবা আমরা সবাই আশাবাদী হয়তো হতে পারি – একটা সুন্দর পৃথিবীর জন্য । জীবন তো বয়েই চলে – ভালো হলেও মন্দ হলেও –
    শুভকামনা জানবেন ।

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।