ডানদিকের প্রজাপতিটা তুমি এঁকেছিলে
ভাঁজের নিচে কুড়াল চিহ্নটা অন্যের দেয়া
ফোঁটা ফোঁটা রক্ত জমে যে চিত্র সেও মনোরম
দারুন কারুকাজময় এইসব অলিন্দ ও নিলয়
কোন একদিন দেখে যেও এসে ঘুমন্ত হৃদয়।
একবার ওকে ছেড়ে দিয়েছিলাম বিস্তির্ণ সরিষার ক্ষেতে
মৃদু’পা বালিকার আদুঢ় চাপে সুখ পেয়েছিল টানটান!
এখনো এখানে রয়েছে সোনালী ধানের বিস্তৃত ক্ষেত
আলের উপর ছড়ানো বিছানো সব চোরাকাঁটা স্বপ্ন—-
খুঁটিতে বাঁধা কাজলা গরু ঝিমোয় মহাসুখে।
সোলেমন তার গুপ্তধন রেখেছিলেন এইখানে
রোদেলা দিনে রত্নভাণ্ডার উপচে আলো খেলে
রাতভর ঝিকিমিকি জ্বলে থাকে নিরক্ত অন্ধকার
একটা কোহিনূর দিয়েছিলাম তোমাকে অলিন্দ খুলে
আজ এটুকুর আভায় কি দারুন সমৃদ্ধি তোমার!
অনাবাদি হৃদজমিনে সেই থেকে চলছে কর্ষন
ফসল ফলাব না ফোটাব ফুল, এ নিয়ে এখনো বিষম দ্বিধা।
আপনার লিখায় পাঠকের ক্লান্তি আসে না।
একেকটি লিখা যেন আলাদা আলাদ ধাঁচ এবং ভাবনার বর্হিপ্রকাশ।
অভিনন্দন রাখি সবসময় প্রিয় কবিবন্ধু তুবা।
আসলেও কি ক্লান্তি আসেনা! আমিও তাই চাই।
আপনার জন্যে অশেষ শুভ কামনা।
অসাধারণ উপমাগুলো ——-
অনেক ধন্যবাদ।
অনাবাদি হৃদজমিনে সেই থেকে চলছে কর্ষন
ফসল ফলাব না ফোটাব ফুল, এ নিয়ে এখনো বিষম দ্বিধা।
সুন্দর শব্দের সমাহার। ভালো লাগলো।
অনাবাদি হৃদজমিনে সেই থেকে চলছে কর্ষন
ফসল ফলাব না ফোটাব ফুল, এ নিয়ে এখনো বিষম দ্বিধা।
* তবে আপনার লেখার মুগ্ধ পাঠক হতে দ্বিধা নেই…
আপনাকে পাঠক হিসেবে পেয়ে নিজেকে অনেক মূল্যবান ভাবার একটা প্রয়াস পেলাম
কবিতায় অনেক ভালো লাগা রইলো কবি।
সুন্দর ফুলেল শুভেচ্ছার জন্যে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
খুব ভালো লাগালো পড়ে।
শুভরাত্রি