আজ সারাটা দিন জুড়ে লোকেরা পুড়েছে সূর্য দহনে
অথচ আমার বৃত্তটুকু ঘিরে ছিল সাভানার কালো মেঘ।
আশ্চর্য জানো ঊর্ণি, সেই মেঘ ঝরে না অঝোর …
সারাদিন শুধু বজ্রপাত আর বিষন্ন গর্জন।
দাদামশাইয়ের প্রাক্তনী গ্রামোফোন মাঝেমধ্যে নিজেই
বেজে ওঠে, মাঝেমধ্যেই নদীর চল অচল ছলাৎ ছল…
একলা জানালা টুকটুক টোকা দিয়ে বলে যায়
‘ভালোবাসো … ভালোবাসো …
নদীরা কি জানে, ভালোবাসার মানুষ
না থাকলে জনারণ্যেও মানুষ একা!
অথচ আজ বাইরে নাকি রোদ্দুর ছিল
অথচ আজ গ্রামোফোনে ঘুরেফিরে বেজে গেল
‘যেতে দাও গেল যারা …’।
6 thoughts on “ঊর্ণি চূর্ণী ১৩”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
কাব্যিকতায় মুগ্ধ হলাম। সুন্দরতম উপস্থাপনা।
প্রিয়কবিকে জানাই ফাগুন শুভেচ্ছা।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
জয়গুরু কবি। ঈশ্বর আপনার পরম মঙ্গল করুন।
ধারাবাহিক এই কবিতার প্রতি আগে থেকেই ভালো লাগা ছিলো। শুভেচ্ছা প্রিয় সৌমিত্র।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। ভালো থেকো।
নদীদের ছলাত ছল চলার গতির সাথে তালমিলিয়ে ভালোবাসার মানুষ আসুক একাকীত্বের জীবনে…..!
ধন্যবাদ কবি শরীফ ভাই।