আমাদের রাসুল সঃ বলেন, শিশুরা জান্নাতের ফুলের মত
এত অগ্রগতির পরেও তৃতীয় বিশ্বের শিশুদের যন্ত্রনা শত
কত শিশু রাত কাটায় খোলা আকাশের নিচে
কত শিশু কাড়া কাড়ি করে খায় কাক কুকুরের সাথে।
আদুল গায়ে গলি গলি ঘোরে পেটে নেই খাওয়া
রোগে শোকে ধুঁকে ধুঁকে মরে জোটে নাতো দাওয়া
কেউবা পাতছে ভিক্ষার হাত কেউবা সস্তায় শ্রম বিকায়
কেউবা ছেলে ধরার খপ্পরে পড়ে উটের গতি বাড়াতে জীবন বিলায়।
স্বার্থান্ধ মানুষ সস্তা শ্রম দিয়ে গড়ে তোলে প্রাচুর্যের প্রাসাদ
পক্ষান্তরে একদিকে গড়ে উঠে চরম দারিদ্র্য অন্য দিকে বিত্ত বিলাস
ওদের জীবনে নেই লেখা পড়া ,নেই কোন আশা
দারিদ্র্য ওদের কেড়ে নিয়েছে স্বপ্নিল শৈশব দিয়েছে শুধু হতাশা।
এক বিংশ শতাব্দিতেও দাস পদ্ধতিতে শিশু বিক্রি হচ্ছে
নিকৃষ্ট করুণ বেদনা ক্লিষ্ট পশুর মত ওরা জীবন যাপন করছে
জাতিসংঘ আইন করেছে শিশুর অধিকার রক্ষা করবে তার দেশের সরকার
বিজ্ঞ জনেরা আদর করে টোকাই পথকলি নাম দিয়ে এড়িয়ে যায় দায়ভার।
কুসুম কলিরা ফোটার আগেই মাটিতে ঝরে পড়ে
সেমিনার সিম্পোজিয়াম সবই হয়, তবুও ওদের পৃথিবী রয়ে যায় নড়বড়ে।
দারিদ্র্য ওদের কেড়ে নিয়েছে স্বপ্নিল শৈশব দিয়েছে শুধু হতাশা। স্বাধীনতার এতো কাল পরেও সমাজে বেশীর ভাগ স্থানে রয়ে গেছে শোষণ বঞ্চনা এবং বৈষম্য। দুঃখজনক।
"কুসুম কলিরা ফোটার আগেই মাটিতে ঝরে পড়ে
সেমিনার সিম্পোজিয়াম সবই হয়, তবুও ওদের পৃথিবী রয়ে যায় নড়বড়ে।"
খুব ঠিক বলেছেন। খুব গভীরভাবেই জানি, এই শিশু এবং মায়েদের নিয়ে জাতিসংঘ কার্যকর ভূমিকা রাখে এবং এজন্যই যেটুকু হচ্ছে। নানান দেশে বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া দেশগুলিতে একই রকম চিত্র যা আপনি এঁকেছেন। জাতিসংঘ সেসব দেশে সরকারের ঘনিষ্ট সহযোগী হয়ে কাজ করছে।
লেখাটার জন্য সাধুবাদ জানাই।
"স্বার্থান্ধ মানুষ সস্তা শ্রম দিয়ে গড়ে তোলে প্রাচুর্যের প্রাসাদ
পক্ষান্তরে একদিকে গড়ে উঠে চরম দারিদ্র্য অন্য দিকে বিত্ত বিলাস।" সঠিক দিদি।
কুসুম কলিরা ফোটার আগেই মাটিতে ঝরে পড়ে
সেমিনার সিম্পোজিয়াম সবই হয়, তবুও ওদের পৃথিবী রয়ে যায় নড়বড়ে।
** এই পৃথিবী হোক সব শিশুদের সুন্দর আবাসভূমি…