কি আনন্দ বর্ষার দেবী আসন বসেছে
সে কি কান্না ! কাঁন্নার জলে বনান ডেকেছে-
কারণটা বুঝি দেবীর ভীষণ পেয়েছে ক্ষুধা;
তাই খাচ্ছে আর খাচ্ছে সোনালী ফসল-
ভেলা ভাসানোর সমস্যা না হয় সে জন্য
এই পথ মাঠ ঘাট ভাঙ্গছে আর ভাঙ্গছে
ও বর্ষাদেবী কি আর করবে এ্ক্ষণকে আশির্বাদ ?
সবিই যেনো ছেয়েদিলে দুর্ভিক্ষের আর্তনাদ;
দেখলে না ঘরবাড়ি মনের উঠান !
সারিধারে জলভেলা উড়ে দিলে শ্মশান।
1 thought on “জলপুড়া মন”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
এ বছরে অতিবৃষ্টির হঠাৎ বরষা গ্রামীন জনপদের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে।