সঙ্গম শেষে এইমাত্র যে লোকটি মারা গেল তার যুদ্ধের কৌশল জানা ছিল কী না সে প্রশ্নে আমরা যাচ্ছি না আর। ধরে নিতে পারি সে প্লেটোনিক প্রেমের ভুল শিকার। কেননা নিষিদ্ধ গন্ধমের দিকে পুরুষের হেঁটে আসার কারণই হলো নারী। পুরুষের পুরুষ হওয়াটা নির্ভর করে কিসে? সে প্রশ্নেও যাবো না এখন। আতা ফলের গন্ধ না নিয়ে যারা রাতের অন্ধকার পান করে দুরন্ত দাপটে নাহয় তাদের কথা বলি। নরম হাতের তালুতে রাখা বিচিত্র সুখের কারসাজি। প্রার্থনারত পুরুষ এবার খুলে বসেছে পবিত্র সুখের দোকান। নরম পাখির পালকে লিখে রাখছে একটা নীল বিকেলের ইতিকথা। পানপাত্র ছাড়ো! যে পাখি সমুদ্র খুঁজে আমরা তাকে দেখাই নুড়ি পাথরের ভয়।
2 thoughts on “একটা পাখি সমুদ্র দেখতে চেয়েছিল”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
লিখাটির উপস্থাপন বেশ উপভোগ্য মনে হলো। অভিনন্দন প্রিয় কবি।
ধন্যবাদ মুরুব্বী