প্রতিদিন পাহাড়ের ঢালু থেকে আরণ্যককে নামতে দেখা যাবে
ওর ভেতরে যেন ইশ্বর আছে –এমন মনে হবে
দূর থেকে ফিরে আসবে আরণ্যক আর হাঁটবে
ওকে স্বর্গীয় মনে হবে
আরণ্যক শহরে চলবে গ্রামে ও পাহাড়ে
তাকে ছোট, বড় সব-ই মনে হবে
ওকে মনে ইশ্বরে লালিত একটি খাঁটি শিশু
আমি আরণ্যককে অনেক দূর থেকে দেখেছিলাম
ও যেন আমার গায়ের ঘাম
মাথার চুল ও ভালবাসা
ওর স্বর্গীয় স্বভাবকে আমি খুব ভালবেসেছিলাম
আরণ্যক বলত –আমি বাঁচতে বাঁচতে ক্লান্ত হয়ে গেছি
আমাকে আরো বাঁচতে হবে
এভাবেই আমার যাত্রা চলছে ও চলবে
আমি তার সাধারণ কথাগুলোকে অসাধারণ ভাবতাম
ওর ছায়ায় ছায়ায় ছুটে বেড়াতাম
থাক না আরণ্যকের আরেকটু কষ্ট
ও বেঁচে থাকুক
কষ্ট আছে বলেই আমি ওর নাম দিলাম আরণ্যক
গায়ে ওর ময়লা লাগে বলেই আরণ্যক
ওকে খুব মানায়
ওর স্বর্গীয় স্বভাবটা আমার খুব ভাল লাগে
খুব সহজেই ও সব কিছু স্বীকার করে নেই।
বেশ লঅম্বা বিরতির পর আপনার লিখা পড়লাম। বেশ লিখেছেন।
অভিনন্দন এবং শুভ সকাল মি. খালিদ মোশারফ।
আপনার কবিতা প্রথম পড়লাম। শুভ কামনা রইল। দাওয়াত রইল মাঝে মাঝে আমার বাড়িতে এসে গল্পগুলো পড়বেন।