নীল ডোরার বাঘ
বাঘের চিতাচরিত্র নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ ছিল না। যা ভাবতাম তা
হলো, একটি নীল ডোরার বাঘ আমার সাথে খেলছে ভলিবল, হকি কিংবা
হা ডু ডু, আমার একে অপরকে হারাচ্ছি বার বার আর কিছুটা সূর্যস্মৃতি
আহরণ করে মাটিতে আঁকছি নখের দাগ। নরকের প্রতিচিহ্ন। অথবা অন্য
ভাবেও বলা যায়, আমরা তছনছ করছি মানুষের প্রিয় সুন্দরবন, বনের
আকাশ। বাঘটিকে আমি লাল চাদরে ঢেকে দিতে চেয়েছিলাম এজন্য,
কারণ প্রতিবেশী রক্তজবারা তাদের জবানিতে আমাকে জানিয়েছিল, তাদের
বেশ অসুবিধে হচ্ছে নীল ডোরাগুলোকে মেনে নিতে। বেদনার বংশী বাজিয়ে
যে রাখাল চরায় ধেনু, তার বিরুদ্ধে তীর্থদুপুর ও করেছিল অভিযোগ – নীল
নক্ষত্র ও বাঘ খেকো মানুষগুলোর চির অবসান চেয়ে শিশুরাও লিখেছিল
পৃথক চিঠি।
অভিনন্দন কবি দা'
* আমরা তছনছ করছি মানুষের প্রিয় সুন্দরবন, বনের
আকাশ।
* এক করুণ বাস্তবতা।
ভালো থাকুন প্রিয় কবি।
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি প্রিয় ইলিয়াস ভাই।