সন্ন্যাস-আশ্রম
কোলাহল তাকে টেনেছিল নির্জনতার মতো
মনুষ্যনির্মিত স্বর্গে গড়েছিল নিজস্ব বসতি,
যার পাদদেশ বয়ে যেত অমিয় স্রোতধারায়
চকমকি ঠুকে কৃত্রিম আগুন জ্বালাতে পেরেছিল সে,
কার্মান রেখায় ঢুকিয়ে দিত আস্ত একখানা বিমান
বায়ুমণ্ডল বা স্থলবেষ্টিত সব পরিবেশেই সুখী
তাকে নিয়ে অহংকার করা গেলেও কবিতা হতো না।
সামনে দাঁড়ানো পাহাড়, পাহাড় বেয়ে উঠে আসা আদিমযুগ
দিল দীক্ষা; কি করে ফলাতে হয় জীবন, গাছে গাছে।
তার আঙ্গিনার মাচাং ভরে উঠল লাউ শিশুদের কলতানে
ঘাস ফড়িংয়ের আনাগোনায় রসাল হয়েছিল রসালো আরো
আকাশ হলো ঘরবাড়ি এবার, সমুদ্র শয্যা—-
দ্বীপপুঞ্জ ছেয়ে উঠল সবুজে সবুজে,
বনভূমি নতমস্তিষ্কে জানায় কুর্ণিশ।
নিজেকে বদলে সে বারবার স্থাপনা গড়েছে সর্বত্র যতই
অন্তরীক্ষে, জলে, স্থলে—জীবন করেনি ক্ষমা,
সন্ন্যাস তাকে দিয়েছে সীমাহীন পরিতৃপ্তি, আদুরে জীবন-
তবু এখনো ভেতর থেকে আর্তনাদ তোলে একজন অনার্য কাঙ্গাল।
"সন্ন্যাস তাকে দিয়েছে সীমাহীন পরিতৃপ্তি, আদুরে জীবন-
তবু এখনো ভেতর থেকে আর্তনাদ তোলে একজন অনার্য কাঙ্গাল।"
অসাধারণ এই কবিতাটি পাঠক মনে ঠাঁই পাক। অভিনন্দন কবিবন্ধু তুবা।
ধন্যবাদ বন্ধু আজাদ ভাই।
বাহ্ কবি দি ভাই। অনেক সুন্দর হয়েছে লেখা
ধন্যবাদ কবি রিয়া রিয়া।
চমৎকার একটা কবিতা পড়লাম। শুভকামনা সবসময়।
ধন্যবাদ কবি নিতাই বাবু।
মুগ্ধ হয়ে আপনার লিখা পড়ি কবি শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ কবি সুমন আহমেদ ভাই।
কবিতায় শুভেচ্ছা কবি বোন শাকিলা তুবা। ভালোবাসা।
ধন্যবাদ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
চলুক কবিতা।
ধন্যবাদ ভাই।
অনেক অনুপ্রাণিত হইলাম কবি আপু
ঈদের অনেক শুভেচ্ছা নিবেন———–
পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকেও কবি আলমগীর ভাই।