নি –সা-রে-গা
ভোর সাতটার জামরুলতলা, কী খুঁজছে দুধ-খরগোশ!
জবাব যে জানে রাত করে শোয়, ডেকে দি’ দাঁড়া — নিসর্গ?
ধূপকাঠি-ছেলে, জিয়ল মাছের ঝোল খাক রোজ দুপুরে
কান্না থামবে, তবেই না খাওয়া! ছেড়ে এসো মাছ পুকুরে…
মাঠপথে হাঁটি ঘাস না মাড়িয়ে — কাঁহাতক বলো পারা যায়?
“দেখে দেখে চলো বাবা, ওরা ছোট, চিৎকার ক’রে মারা যায়”
রেজাল্ট বেরলো, নিচু নাম্বার, সান্ত্বনা দেব — তৈরি।
একগাল হেসে: “ফার্স্ট কে, শুনেছ? ভীষণ বন্ধু গৈরিক!”
এখন জোফার, রিফ্যামপিসিন, পেনিসিলিনের বদলে
ওকে প্লেটো-হিনি-জয়েস-দেরিদা পাহারা দিচ্ছে সদলে
আয়ু-খরগোশ লাফিয়ে উঠল ডাল থেকে পাতা — বৃক্ষের,
নি-সা-রে-গা — তুই আখরের সুর, তোর আলো করি ভিক্ষে…
কবিতার মূল ভাব আয়ত্বে এলেও শব্দ প্রয়োগে দারুণ নতুনত্ব মুগ্ধ করেছে।
অভিনন্দন প্রিয় কবি চন্দন দা। ঈদোত্তর শুভেচ্ছা।
সুন্দর হয়েছে কবি দাদা। আপনার লেখায় শুদ্ধ বানান দেখতে পাই। আমার তো যাচ্ছেতাই।