একাগ্র একাঘ্নী
অহংকারী একাঘ্নী যে কারো তুনীরে বসেনা।
ঈশানমুখী হয়ে ফিরেফাট্টা হাঁটা দেন তিনি।
মন- কেমন- মন্ত্রাবলী রুক্ষ যে হয়েছে বহুদিনই।
হতভম্বের খোয়ারী যে কাটতে কাটেনা!
এই নেই – হয়ে- যাওয়ার ঠা-ঠা-থাপ্পড় রোদ্দুরে
মন- কেমন- মন্ত্র মাত্রে তুলকালাম অশ্লীলতা বাড়ে।
পড়েথাকা- রয়েযাওয়া দু্র্ভাগ্যেরও কৃত্য থাকে, মাপে।
নেই জল- নেই মাটি – ফোঁপড়া স্থিতি –
নেই – উত্তাপে।
ঘু্র্নিমত্ত পৃথিবীর উদর- বিদরে – ভূমি
চলাচলে
নিরুপায়ী অন্ধস্য অন্ধ ঘনবদ্ধ ঘন
অন্তরালে
যত্নেরও ওপোর দিয়ে আরোআরো যত্নে
মুড়ে দিয়ে
সর্বশেষ, সেরা, আর দুর্মূল্যের আর্তি মাখিয়ে,
বুকছেঁচা প্রতীক্ষা আর রগছেঁড়া উৎকণ্ঠারদল
নিজেকে লুকোতে গিয়ে ভেবলিয়ে
ফের টলোমল……
ধাতব পেটিকা যদি আক্ষরিক এ্যতো তুলতুলে,
এমত একাঘ্নীবান মাথা গোঁজে কোন্
রসাতলে?
———————————————————-
কথা-কাব্যের মধ্যেও যেন কথা থেকে যায়। সরল এবং জটিল সমীকরণ বন্ধু।
প্রেরণা পাই।
আসাধারণ আপনার রচনা দিদি ভাই। মুগ্ধ হলাম। নমষ্কার।
ভালবাসা রিয়া
বাহ! চমৎকার! শুভেচ্ছা কবি ও লেখক রত্না রশীদ ব্যানার্জী।
অভিনন্দন জানাই ।
হতভম্বের খোয়ারী যে কাটতে কাটেনা!
চমপ্রদ কাব্যকথন! শুভেচ্ছা রইলো প্রিয় লেখিকা
রত্না রশীদ ব্যানার্জী