হাঁচড়- পাঁচড় কাঠ কুড়চ্ছি তো কুড়চ্ছিই।
ভেতরে – ভেতরে জ্বলে উঠতে যেহেতু
এখন আমার আর বাইরের উত্তাপ লাগেনা,
কাঠ- কুটো হাতে এলেও সেগুলো জ্বালিনা।
হাতে- পায়ে জমে আছে যেহেতু জন্মজ ওম্
রাত নেই- দিন নেই – পরিত্রানহীন হেনে যায়,
হামলে- দামলে সারি কুড়ুনীর ব্রত তড়িঘড়ি
দিন যায় অতিদ্রুত – অতি রকমের তাড়াতাড়ি—
ওদিকে রোদ অভাবে সোঁদা লেগে
কমজোরী সর্বাঙ্গ চিরে – ফেঁড়ে
বজ্রকীট বল্মীক বাল্মীকির ছদ্মবেশ ধরে
কূটজ কাল্পিক বৃক্ষের সর্বঅঙ্গ ব্যেপে
নিস্তারবিহীন চারু- অঙ্গরাগে
নিয়তির মহাকাব্য লিখে লিখে চলে …
_____________
রত্না রশীদ
২২/১০/২০১৬
সাম্প্রতিকালের বহু কবি'র কবিতা থেকে আপনার লিখন ভাবনা যথেষ্ঠ স্বতন্ত্র বন্ধু।
অনেক ধন্যবাদ।
বেশ অনুপ্রানিত হইলাম দিদি
অনেক শুভেচ্ছা নিবেন————
কৃতজ্ঞতা জানবেন কবিবন্ধু।
বাহ্ দিদি ভাই। অসাধারণ।
কৃতজ্ঞ।
* চমৎকার ও শৈল্পিক উপস্থাপনা..
ভালো থাকুন কবি।
আপনিও ভাল থাকুন। ধন্যবাদ ।