অবলোকন
রাস্তাটা সম্ভবতঃ পালিয়ে যাচ্ছে
হু-ই যে মহা সড়কের উপর দাঁড়ানো ছেলেটি
মনে হয়, সে এই রাস্তাকে চেনে।
এখানে গীটার রাখা বারণ—জীবনে কোথায় বারণ নেই?
মদ বা সিগারেট খাওয়া বারন
পছন্দের নারীর গায়ে নাম লেখা বারণ—
রাস্তার বুকে গীটার ঘঁষটে তবু ছেলেটি চলে যায়
এইসব বারণ ফারণ তার ডিকশনারীতে নেই
সে প্রাচীর বিষয়ে উদাসীন, ছেঁড়া জিন্স তা-ই বলে।
অগত্যা পালিয়ে যাওয়া ছাড়া রাস্তাটির আর গতি থাকেনা।
অসাধারণ জাদুময় লিখা। যত পড়ি মুগ্ধ হই কবিবন্ধু তুবা।
অগত্যা পালিয়ে যাওয়া ছাড়া রাস্তাটির আর গতি থাকেনা।
আপনার কবিতা আমার কাছেও সবসময় ভাল লাগে দিদি ভাই।
“এইসব বারণ ফারণ তার ডিকশনারীতে নেই
সে প্রাচীর বিষয়ে উদাসীন, ছেঁড়া জিন্স তা–ই বলে।
অগত্যা পালিয়ে যাওয়া ছাড়া রাস্তাটির আর গতি থাকেনা”।
চাপিয়ে দেয়া নিয়মের কথা বলেছেন? আমি সেটা ভেবেই পড়লাম এবং খুব উপভোগ করলাম।
লেখার নান্দনিকতায় মুগ্ধ হয়েছি!