আমিতো ভালই ছিলাম, উচু দেয়ালের পাশে দিয়ে হেটে যাবার সময় আশেপাশের ইট জড় করে তার ওপরে উঠে দেখার চেষ্টা করতা ওপাশে কি আছে দেখতে। সেই দিনগুলি কি নেহায়েত খারাপ ছিল?
তারপর একদিন বাবা ইস্কুলে নিয়ে রেখে আসলেন। এক গাদা বই খাতা পেন্সিল ইত্যাদি কিনে দিলেন। সকাল সন্ধ্যা সময় করে পড়াতে বসতেন। পড়তাম লিখতাম আবার পরদিন ইসকুল যেতাম। ইসকুলে বন্ধুদের সাথে গল্প করতাম, মার্বেল খেলতাম, খেলার তালিকায় ডাঙ্গগুলিও ছিল। খেলতাম আর ইচ্ছে ডানা মেলে উড়ে যেতাম ময়ূরপঙ্খি চেপে। বেশ চলছিল।
8 thoughts on “জীবনের অনু পরমানু-১”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
আমারও তো বেশ চলছিলো বন্ধু। এখন !! এখন
এখন ওই আগের সাথে আরও অনেক কিছু যোগ হয়েছে।
জ্বি দাদা এটাই ত জীবন
দোয়া রইল ভাল থাকুন———-
হ্যা তাইতো!
এখন কেমন চলছে জানাবেন।
কিছু যোগ হয়ে কিছু প্রাপ্তি, কিছু ব্যাপ্তি আর কিছু নিরুদ্দেশ এবং হারানোর ব্যথা! এইতো চলছে।
* সুন্দর…
ধন্যবাদ জনাব। কেমন আছেন?