প্রথমে একটা মৃত এবং তারপর জীবিত ধূমকেতু অতিক্রম করলে
সাতটা সমুদ্র পাবে;
সাথে আরো তেরোটা নদি পেরোলেই দেখবে হৃৎপিণ্ড রঙের একটা বাড়ি!
ওটার আশেপাশে যতো ব্ল্যাকহোল ছিল; পুড়িয়ে দিয়েছি।
বাড়ি নাম্বার সপ্তর্ষিমণ্ডল
রোড নাম্বার একটা নীলরঙ প্রজাপতি।
পথে এখানে সেখানে কিছু মৃত নক্ষত্র দেখবে
এবং ছড়িয়ে ছিটিয়ে এক কোটি হিমালয় !
তবুও পায়ে হেঁটেই বাড়িটাতে আসতে পারো;
ল্যান্ডমার্ক হিসেবে শুধু একটা সূর্যগ্রহণ মনে রেখো!
বাড়িটা বেশি তো দূরে নয়;
এক বেহুলার হৃৎপিণ্ড থেকে এক লখিন্দরের হৃৎপিণ্ড কেবল!
অবশ্যই অসাধারণ একটি কবিতা। ধরণটাই যেন আলাদা। মিড দা, আমি আপনার কাছে লেখা শিখতে চাই। শেখাবেন ?
আপনার মন্তব্যের শেষাংশ থেকে অনেক আনন্দ পেয়েছি দিদি
কমপ্লিমেন্টে মন ভরে গেলো; বিশেষ করে দ্বিতীয় লাইনে যে ভাবে বলেছেন !
অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো !
বাড়িটা বেশি তো দূরে নয়;
এক বেহুলার হৃৎপিণ্ড থেকে এক লখিন্দরের হৃৎপিণ্ড কেবল!——সুন্দর
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ !
বিষ্ময়ের সাথে কবিতাটি পড়লাম। কোথা থেকে শুরু আর কোথায় শেষ করলেন !! ফ্যান্টাস্টিক।
অন্তর উজাড় করে যেন মন্তব্য করেছেন! উদার হলেই এমন উজাড় করে কমপ্লিমেন্ট দেয়া যায়।
ভীষণ আনন্দিত হয়েছি। অশেষ ধন্যবাদ মিঃ মুরুব্বী
হ্যাঁ। এই ধারার কবিতাকে আমার সত্য বা ধ্রুব কবিতার ধারক মনে হয়।
অল্প কথায় খুব দামি মন্তব্য করেছেন। মুগ্ধ হয়েছি!
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে!
অনেক সুন্দর হয়েছে ভাই।
মন্তব্যে মুগ্ধ হয়েছি আপু।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে!
বাড়িটা বেশি তো দূরে নয়;
এক বেহুলার হৃৎপিণ্ড থেকে এক লখিন্দরের হৃৎপিণ্ড কেবল!
* বিমুগ্ধ করে দিলেন কবি। শুভ কামনা নিরন্তর…
আপনার দারুণ মন্তব্যে মন ভরে গেলো!
অশেষ ধন্যবাদ সুকবি !