স্বরবর্ণে সমর্পন
অ
অকারনে তেড়ে আস কেন হাতে নিয়ে দা খুন্তি
বিশ্বাস করো আমি চিনি না কে হৈমন্তী।
আ
আমি বলি সোনা থামো, আর করোনা ঘ্যাণ ঘ্যান
জীবনবাবুর কসম, মুখে নেব না বনলতা সেন।
ই
ইচ্ছে হলেই আঁড়ি দাও মোরে, ফেলো চোখের বারী
রবীবাবু জানেন, কেউ ছিলনা আমার “কাদম্বরী”।
ঈ
ঈষান কোনে মেঘ জমিয়ে গুড়ুম গুড়ুম ডাকো
নীরা’কে সুনীল চেনে, আমি দেখেনিকো।
উ
উফ, আর পারিনা সইতে জ্বালা
আরো বাকী? কে এই কপিলা?
ঊ
ঊনিশটি লাল গোলাপ, শুধু তোমার জন্য
পারু’র মতো হেসে, মোরে করো ধন্য
ঋ
ঋষী নই জানো, তাই মাঝে মাঝে হয় ভুল
চোখে তাকিয়ে দেখ, তুমি ছাড়া নেই কোন ফুল
এ
এইতো এইতো আমার লক্ষী সোনা জানু
বুক ভরে যায় দেখি যখন ক্ষীরর রঙ্গা তোর তনু
ঐ
ঐ নদীটার কি নাম ছিল? আঁচলে সবুজ কাজ
আমার দৃষ্টি সৃষ্টি খোঁজে, খোঁজে নাকো ভাঁজ
ও
ওসব বুঝি, যেসব বায়না তোমার
বৃথাই যাচ্ছে সকল পূজো আমার
ঔ
ঔষধেও ঘুম আসেনা, তোমার গন্ধ খুঁজি
আমার চাইতে প্রিয় তোমার আয়নাখানি বুঝি?
অসাধারণ শাব্দিক আয়োজন। মুগ্ধ তো বটেই সংগ্রহে রেখে দিলাম। শুভ সকাল কবি।
বাহ্ সুন্দর তো
চমৎকার হয়েছে দাদা ভাই।
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম,,,
ভালো লাগা রইলো♥♥♥
কন্টেন্ট আমার কাছে অসাধারণ লাগলো ভাই। আরও নিয়মিত আপনার লেখা চাই।
সুন্দর।
আমি বলি সোনা থামো, আর করোনা ঘ্যাণ ঘ্যান
জীবনবাবুর কসম, মুখে নেব না বনলতা সেন।
* অপূর্ব…