ভা লো বা সা
একদিন সে তেলাপোকার মতো হেঁটে যেতো
আমার একঘর থেকে আরেকঘর….
অথচ আজ বালুচরের মতো সে আমার পর
সেদিনও কি সে ছিলো আমার তেমনি নগর?
কিছু হাড়গিলা সত্য আছে দূর্গন্ধযুক্ত আতর
আমিও এখন হেঁটে যাই পচা শামুকের ভেতর
পচা শামুকে আমার পা কাটার কথা…
অথচ আমার কাটে হাত, কাটে চুলের ফিতা..
উল্কার মতো আমিও তখন শুন্যে পতিত চাঁদ
ভালোবাসা, কে জানতো…..
স্বর্গ-নরক সবকিছু কেবলি তোমার ফাঁদ—?
আমি জানি ছায়ানটে যা কিছু, সবকিছু মেকি
তবুও আমি জোয়ার জলের দিবাস্বপ্ন দেখি
শুন্য গোয়ালঘরে অভুক্ত আশা বেঁধে রাখি
একটার পর একটা কলংক দিয়ে কলংক ঢাকি!!
তবুও ছায়ামুখের মতো আমিও খুঁজি নগণ্য সুখ
যে বৃক্ষ……
আঁতুড়ঘরে বেঁচে মরে আছে, তার কিসের দুখ?
আপনার লেখার অসাধারণ বৈশিষ্ট হচ্ছে কয়েক শ্বাসে অবিরাম পড়ে নেয়া যায়।
আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ভাইয়াকে
শুভেচ্ছা জানবেন কবি।
আন্তরিক কৃতজ্ঞতা
মনের গভীরে জমে থাকা অব্যাক্ত বেদনা বহিঃপ্রকাশের এক চিত্র অনুভব করলাম!


আন্তরিক কৃতজ্ঞতা
শুভেচ্ছা নিন কবি।
আন্তরিক কৃতজ্ঞতা