সারাদিনের কর্ম ব্যস্ততাটুকু ঝেড়ে ফেলে,
চিলের ডানায় ভর করে উড়ে এলো ক্লান্ত সন্ধ্যা,
নিত্যদিনের মতোই জ্বলে উঠেছে সন্ধ্যাবাতির ফোয়ারা ৷
কিছু আল্লাহ ওয়ালা ছুটেছে মসজিদ পানে,
আর কিছু লোক এ দোকান ও দোকান ঢুঁ মারছে,
ওদিকে সন্ধ্যাবাতির নিচে পশরা সাজিয়ে বসেছে রাতের পাখিরা ৷
নষ্ট পুরুষরাও ব্যতিব্যস্ত কামবাসনা চরিতার্থ করতে,
সেই কামবাসনায় বিক্রি হয় রাতের পাখিরা,
শুধু বিক্রি হয়না তাদের মন যা ভরা আছে চাপা অভিমানে ৷
কেউবা ওদের বেশ্যা ডাকে কেউ বলে নটি,
অথচ ভাতের আশায় রাতের আঁধারে বিক্রিত শরীর,
এ যেন ঘুমহীন চোখে অপলক দেখা এক ত্রি-মাত্রিক জীবন্ত ছবি ৷
ঘুমহীন চোখে অপলক দেখা এক ত্রি-মাত্রিক জীবন্ত ছবি ৷ আমাদের আশেপাশের এই পরিচিত দৃশ্য কবি দা। শুভেচ্ছা নিন কবি দা।
ধন্যবাদ দিদিভাই আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য
নষ্ট পুরুষরাও ব্যতিব্যস্ত কামবাসনা চরিতার্থ করতে,
সেই কামবাসনায় বিক্রি হয় রাতের পাখিরা,
শুধু বিক্রি হয়না তাদের মন যা ভরা আছে চাপা অভিমানে ৷
সমাজ দর্পণের দারুণ কবিতা ভাই।
জ্বী দাদাভাই
ক্রিয়েটিভ প্রচ্ছদ আর আমাদের দুঃখ পারিপার্শ্বিকতার এইগল্প সমাজ সচেতনতায় কতটা ভূমিকা রাখবে ঈশ্বর জানেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
কৃতজ্ঞতা এবং ভালোবাসা অহর্নিশ
নষ্ট পুরুষরাও ব্যতিব্যস্ত কামবাসনা চরিতার্থ করতে,————–
ঠিক বলেছেন লিটন দা
দারুন হয়েছে

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয়