ঝরনা ঝরে অশ্রু ঝরে,
সাগর তারে বক্ষে ধরে।
কষ্ট জমা মনের ঘরে,
পরই পরকে আপন করে।
বাঁধন হারা আপন ঘর,
আপন সে তো নিজেই পর।
জনারণ্যে বনবাস,
ধৈর্য হীনের সর্বনাশ।
মেঘের যত পরিতাপ,
আকাশ করে পরিমাপ।
বজ্রকে ঠাই দিয়ে বক্ষে,
ভূপৃষ্ঠের অভিশাপ।
সূর্য কষে যে অংক,
তাতে চাঁদের কলংক।
ঋণ শোধাতে অগ্রসর,
আমাবশ্যার আতংক।
ঝরে পড়া বৃষ্টি ধারা,
ভেজায় না মরু সাহারা।
দু এক ফোঁটা পায় কদাচিৎ,
তাতেই সুখে পাগল পারা।
বাতাসে কোন বাঁধন বাঁধে?
সবুজ পাতায় সূর সে সাধে।
তৃষ্ণা নিয়ে বুকের মাঝে,
জল কি নিজে কভু কাঁদে?
আপনার পদ্য কথন নিঃসন্দেহে শব্দনীড়ের আর্কাইভকে সমৃদ্ধ করবে। সুন্দর।
উৎসাহ হারিয়ে ফেলি মাঝে মাঝে। তারপরও কবিতায় আমাকে ছাড়ে না। আপনাদের সহযোগিতা পেলে হয়তো সেটা সম্ভব হবে। শুভকামনা এবং ধন্যবাদ জানাই মুরুব্বীকে।
"বাঁধন হারা আপন ঘর,
আপন সে তো নিজেই পর"।
দারুণ ছন্দে দারুণ কথা লিখেছেন। মুগ্ধ হয়েছি!
অনেক ধন্যবাদ।
আপনাদের অনুপ্রেরণা পেলে এমন আরো অনেক কবিতা শব্দনীড়ে আসবে।
ভাল থাকুন।
একরাশ গোলাপ শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম বাবু দা। আজ সপ্তমী'র দিন।
ওহ! এখন তো সবাই দিন গুনছে!
মেতে উঠুক সারা বাংলা শারদীয় আনন্দে।
ভাল থাকুক সবাই।
আপনার পদ্য গুলোন আমার আমার কাছে ভালো লাগে।
কেন বলুন তো দাদা? আমি তো আবোল তাবোল লিখি!