আনন্দের মান সমানসমান
অর্থশালীর অর্থের অভাব থাকে চিরকাল,
অর্থের ধান্ধায় থাকে সে সকালবিকাল।
ক্ষমতাবান করে শুধু ক্ষমতার বাহাদুরি,
পরের সম্পদ লুটে নেওয়ার যতো ছলচাতুরী।
যার আছে তার আরও অনেক চাই,
শুধুই বলে নাই নাই তেমন কিছু নাই।
যার নাই তার বেশি কিছু চাওয়ার নাই,
শুধু বলে দুবেলা পেট ভরে খেতে চাই।
যাকে দিয়েছে ধনসম্পদ ঐ মহান বিধাতায়,
তাতেও সন্তুষ্ট নয় সে আরও কিছু চায়।
যারা আছে ভবে দীনহীন গরিব কাঙ্গাল,
অর্থশালী ভাবে শুধু ওরা সমাজের জঞ্জাল।
ঈদ আর পূজাপার্বণ আসে বারে বারে,
কেউ করে ফুর্তি আমোদ কেউ কেঁদে মরে।
পোশাকাদি কিনতে কেউ বিদেশ দেয় পাড়ি,
কেউ কিনে ফুটপাত থেকে কমদামী শাড়ি।
তবুও করে সবাই ঈদ আর পূজাপার্বণ,
ধনী গরিব সবাই করে যে পারে যেমন।
অর্থশালীর কাছে থাকে ধনী গরিবের ব্যবধান,
ধনী গরিবের ব্যবধান হলেও আনন্দ সমানসমান।
'যার আছে তার আরও অনেক চাই,
শুধুই বলে নাই নাই তেমন কিছু নাই।
যার নাই তার বেশি কিছু চাওয়ার নাই,
শুধু বলে দুবেলা পেট ভরে খেতে চাই।
অর্থশালীর কাছে থাকে ধনী গরিবের ব্যবধান,
ধনী গরিবের ব্যবধান হলেও আনন্দ সমানসমান।' ___ আনন্দ হো সর্বজনীন।
সবার সবরকমের আনন্দ হোক সমানসমান। সবাই ভুলে যাক সব ভেদাভেদ । জয় হোক মানবতার ।
আনন্দের মান সব সময় সমানসমান নয় নিতাই দা। কখনও কখনও অসমানও।
দুখীদের শত দুখের মাঝেও অনেক সুখকর আনন্দ এসে তাদের জীবনে উঁকি মারে শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র দাদা। সেসব আনন্দ দেখে বিত্তশালীরাও হিংসা করে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ দাদা। মা লক্ষ্মী পূজোর নিমন্ত্রণ রইল।
আমাদের জীবনের আনন্দ হোক সর্বজনীন।
তোমরা যারা আজ আমাদের
ভাবছো মানুষ কিনা,,,,
আমরা মানুষ ভাগ্য শুধু
করলো প্রবনচনা,,,,
এই শহরে তোমরা থাকো
দালান কোঠা ঘরে,,,,
আমরা না হয় কষ্ট করি
রোদ বৃষ্টি ঝড়ে,,,,
আছে গাড়ী টাকা করি
তোমরা সুখী জনা,,,,
আমাদেরই দুঃখ দেখে
তোমরা হেসো-না,,,,
খিদে পেলে আমাদেরও
পেটে আগুন জ্বলে,,,,
সুখে হাসি দুখে আবার
বাসি চোখের জলে,,,,
আমি ওদের সেই চোখের জল অহরহ দেখতে পাই , শ্রদ্ধেয় রিয়া দিদি।