ঈকো
জনাব নার্সিসাস এক সন্ধ্যায় কুমারী বেশ নিলেন
টলটলে নদীজলে ফেলে দিলেন চুলের কাঁটা
স্লিভলেস টপের ফাঁক গলে দেখা গেল কামানো বগল
নিঃশ্ছিদ্র এক ঝলক কামগন্ধ বেচাকেনা হলো
জনাব তখনো ঘোটকীর ওলান থেকে মুখ সরাননি।
যে নার্সিসাসকে আমরা চিনতাম বইয়ে বইয়ে
যিনি ফুলের বন আর নদীধারে বসে কাঁদতেন
তাকে আজ বানজারাদের শকটে দেখে অভিভূত
তার হাতের মুঠোয় তাম্রযুগের স্বর্ণালী কয়েন
নটরদামের এসমারাল্ডার সাথে খুব জমে আছেন।
যাযাবর সহযাত্রী নার্সিসাস চলে যাচ্ছেন নিজ বেশে
তিনি পুরুষ কি নারী সে বিষয়ে তর্ক নেই
তিনি নার্সিসাস, তিনি চলে যাচ্ছেন এটাই মূলকথা
একজন পুরুষ বলে একজন নারীকে, তুমি বেশ নার্সিসিস্টিক
নারীর আহত গ্রীবায় বঙ্কিম চাতুরী। ধানবীজ চিরদিন সোনালী।
তিনি পুরুষ কি নারী সে বিষয়ে তর্ক নেই
তিনি নার্সিসাস, তিনি চলে যাচ্ছেন এটাই মূলকথা।
অসাধারণ অনুভবের প্রকাশ। লিখাটি পড়া থাকায় পুনরায় পড়তে পেরে ভালো লাগছে।
বিশেষ মুগ্ধতা দিদি ভাই। অসাধরণ।
আপনার কবিতা অর্থ হচ্ছে পাঠকের মুগ্ধতা।
লেখাটি ভালো লাগলো। শব্দচয়নে কবির মুনশিয়ানাকে কুর্নিশ।
শুভেচ্ছা ভরপুর।
লেখাটি ভালো লাগলো। শব্দচয়নে কবির মুনশিয়ানাকে কুর্নিশ করছি।
শুভেচ্ছা ভরপুর।