ভোজটা সেরে জোছনামাখা রাতে-
বাঁশের বাঁশি হাতে-
পরাণদাদা বসেন গিয়ে মাঠে।
মনবাউলা সুরের মধুবাসে-
কোন সুদূরে ভাসে-
বৃন্দাবনের নীলযমুনার ঘাটে।
নীরব রাতের সেই বাঁশিরব মেখে-
হঠাৎ ওঠে ডেকে-
রাতজাগা কোন পাখির ভালবাসা।
তাকিয়ে থাকে দূরের চাঁদ ও তারা-
ঝরান সুরের ধারা-
পরাণদাদা ছড়ান প্রাণের ভাষা।
ঠোঁট লেগে রয় মোহন বাঁশির মুখে-
পরাণদাদা সুখে-
যান বাজিয়ে দু’চোখ বুঁজে বুঁজে।
সেই বাঁশিসুর হৃদয়পুরের মাঠে-
স্বপ্ন হয়ে হাঁটে-
অরূপলোকের স্বরূপ খুঁজে খুঁজে।
অসাধারণ হয়েছে শংকর দা।
আমি অবশ্য আজকে একটা সুযোগ নিয়েছি ছড়া পদ্যের। জানিনা কেমন হয়েছে। 
আপনার লেখাটি পড়েছি। মন্তব্যও করেছি।
অনেক সুন্দর হয়েছে মি. শংকর দেবনাথ। প্রতি লাইনের সাথে লাইনের সংযোগ।
ধন্যবাদ দাদা
নন্দিত শুভেচ্ছা আর সম্মান আপনার জন্য শংকর দা।
ধন্যবাদ। শুভকামনা দিদি।
চমৎকার লেখনি,,,অনেক ভালো লাগলো
ধন্যবাদ। শুভকামনা সতত।