তখন আসলে কিছুই ছিল না
তখন মনমরা গাঢ় রোদ
তোমার হাসির ভেতর থেকে বালিকা
বেরিয়ে আসত মন্থর ড্রাগ
অনুরক্ত পরশুগুলো ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে
রোদ পোহালো কত
তখনও আসলেই কিচ্ছু ছিলনা।
সময় তখনো ক্ষণস্থায়ী
যদিও অতীতটা দীর্ঘ ছিল
সৎকারযোগ্য তোমার শরীর
বেলচা ভর্তি মাটি ছিল সবুজ রোদেলা
জনাকীর্ণ দৃশ্য সব তুমিও হামানদিস্তায় পিষে
বালিকা, ও বালিকা
আকাশে পুঁতে রেখেছ কয় মানুষের দেহ!
তখনো কিছুই ছিলনা
গোটা কয়েক ইতস্ততঃ ছড়ানো
বালক-বালিকার দীর্ঘ অতীত ছাড়া,
বুক উৎসারিত কিছু দীর্ঘ দীর্ঘশ্বাস ছাড়া
আসলে সবই ফাঁপা,
দৃষ্টিহীনতার আগাম আভাস
ওহ হিইনাস! ওহ ওহ বালিকা!
সার্থক কবিতা প্রিয় কবি বন্ধু শাকিলা তুবা। অভিনন্দন।
ধন্যবাদ বন্ধু আজাদ ভাই।
অপার মুগ্ধতা প্রিয় দিদি ভাই।
ধন্যবাদ কবি রিয়া রিয়া।
মনে মনে শিরোনামের শব্দটি খুঁজছিলাম। অবশেষে পেলাম। অসাধারণ আপনার কল্পশক্তি। অভিনন্দন কবি বোন।
তহিঁ – [অব্যয় পদ] (ব্রজ ও প্রাঃ বাঃ) অত্র, তথায়; সেখানে; অধিকন্তু, অতএব; সেজন্য; তখন, তার মধ্যে।
ধন্যবাদ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
খুশি হলাম।
* মুগ্ধতা রেখে গেলাম প্রিয় কবি.. .
অভিনন্দন কবি দিলওয়ার হুসাইন ভাই।
শাকিলা তুবা ,
আমার যেন কেন মন খারাপ হলো আপনার এই কবিতা পড়ে।আপনি কি মন খারাপের কবিতা লিখেছেন ? সুন্দর, খুব সুন্দর । অনেক ভালোলাগা কবিতায় ।
মন খারাপ না হলে তো লিখতে পারি না খন্দকার ইসলাম ভাই।
অসাধারণ কবিতা কবি শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ কবি সুমন আহমেদ ভাই।