নোনা জলে ভেসে যাও তুমি
অগ্নুৎপাতের মত বিভিন্ন আলোর
দ্বিধাহীন রঙে দুরন্ত দুপুরটাকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে ছুঁয়ে
মেঘেদের আনাগোনা ছিলে সারাদিন
তবু বৃষ্টি হয়নি আজ এই মধুমাসের
প্রচণ্ড তাপে।
সিঁদুর রঙের সাথে কালো সাদার
সামাজিক বুনন ছিলো পড়ন্ত বিকেলে
সন্ধ্যা নামে, জমে থাকা অল্প জলে
ব্যাঙদের কবিতা আবৃত্তির সাথে
পল ছুঁয়ে কিছুটা সময় চলে যায় বেশ একা;
তবু দরজার ওপারের তোমার কাছ থেকে
পাইনি সারা, অথচ তোমার অপেক্ষায়
মেঘেদের আড়ালে ঘুম চোখে চাঁদ,
আজ ছিলো বৌদ্ধ পূর্নিমা।
চাঁদের চোখে জমে থাকা নোনা জলের
তপ্ত অনুভবে শেষ রাতের ঘোষনা ;
তবু তুমি আজো বললে না কি ছিলো
অনুভবে তোমার
চাইলেই পেতে স্নিগ্ধ সকাল, বৃষ্টির ফোটা, রঙিন বিকেল
চাঁদের আলো অথবা একাকী আমায়।
রাত শেষে শুধু দুকূল ভাসানো তপ্ত নোনা জলে
ভেসে ভেসে ভেসে চলে গেলে
অমলিন অনাঘ্রাত প্রভাতের আশায়।
রাত শেষে শুধু দুকূল ভাসানো তপ্ত নোনা জলে
ভেসে ভেসে ভেসে চলে গেলে
অমলিন অনাঘ্রাত প্রভাতের আশায়।
চমৎকার কবিতা প্রিয় কবি প্রিয় মন দা।
অনেক ধন্যবাদ

আপনার কবিতা আমার চোখে বরাবরই সমাদৃত। অভিনন্দন কবি খেয়ালী ভাই।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় , ভালো থাকবেন।
আকর্ষণীয় কবিতা প্রিয় কবিবন্ধু খেয়ালী মন। শুভ সন্ধ্যা।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয়


দারুণ কথামালা।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয়
নান্দনিক শব্দের বুনন। অসাধারন সৃষ্টি। শুভকামনা প্রিয় কবি।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয়

