জলশূন্যতায়
আয় বৃষ্টি আয় বললেই
আমার তেকোনা চত্বর এড়িয়ে
মেঘ অকৃপণ ঝরে অন্য বাগানে,
আমার লাল টুকটুক টালির
সাহেবী অহংকারী ছাদ
টোটাল ডিহাইড্রেশনে খাবি খায়।
চাতকেরা মরে গেছে বহুদিন
বিলুপ্ত প্রজাতির পাখিরা
ছবি হয়ে গেছে, বহুদিন।
জানলার তিনশো ফুট দূরত্বে
কুবো আর কোকিলা জোড়ায়
ভিজে টুপটুপ ইতিউতি
জলফোঁটা দেখে।
আয় বৃষ্টি আয় না আমার কাছে
বললেই মেঘ সটান নদীর ওপরে
শুয়ে কামুক ভাবনহ্রদ সৃজন করে,
সেখানে ভারশূন্য নীরবতায়
নদীর পাশে তুমি
আর তোমার পাশে নদী।
কবিতায় শুভেচ্ছা অভিনন্দন প্রিয় কবি প্রিয় মানুষ সৌমিত্র চক্রবর্তী।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। ভালো থেকো।
সুন্দরতম উপস্থাপনা। কাব্যিকতায় মুগ্ধ হলাম।
ভাষার ব্যবহার ও শব্দপ্রয়োগ যথাযথ।
কবিতাপাঠে মন ভরে গেল।
প্রিয়কবির এই কবিতাটি মাসিক সংকলনে প্রকাশ করার আশা রাখি।
আপনাকে জানাই অজস্র ধন্যবাদ আর অভিনন্দন।
সুসমৃদ্ধ কাব্যমালা নিয়ে প্রিয়কবির
এগিয়ে চলার পথ সুগম হোক।
প্রত্যাশা রাখি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
ধন্যবাদ কবি ভাণ্ডারী দা।
অনেক ভাল লাগল কবি দা
ধন্যবাদ কবি লিটন ভাই।
সুন্দর একটা কবিতা পড়লাম। কবিকে স্বাগতম। সৌমিত্র চক্রবর্তী দাদা শুভেচ্ছা নিন।
ধন্যবাদ কবি বোন হাসনাহেনা রানু।