গাঁয়ের ছড়া
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ে আমার বসত বাটি
সবার সেরা গাঁয়ের মাটি।
এই গাঁ আমার স্বর্গ-ধাম,
সবার সেরা আমার গ্রাম।
তাল খেজুর আমের বন,
ভুলায় আমার নয়ন মন।
গাঁয়ে ফলে সোনার ধান,
সবার সেরা আমার গ্রাম।
সবুজ তরুর শীতল ছায়া,
এই গাঁয়ে আছে স্নেহমায়া।
তরুর শাখে পাখিরা ডাকে,
শালিক ওড়ে নদীর বাঁকে।
নৌকা বাঁধা নদীর ঘাটে,
গোরু চরে সবুজ মাঠে।
শাল পিয়ালের বনে বনে,
মুরগী ডাকে আপন মনে।
রাঙা মাটির সরাণ দিয়ে,
বধূরা আসে কলসী নিয়ে।
পরণে রাঙা হলুদ শাড়ি,
জল নিয়ে যায় আপন বাড়ি।
ছেলের সব অজয় ঘাটে,
নদীর জলে সাঁতার কাটে।
অজয় নদীর শীতল জল,
হয়েছে বেলা বাড়িতে চল।
স্নানের শেষে গামছা পরে,
আসে সবাই আপন ঘরে।
পড়েছে বেলা নদীর ঘাটে,
পশ্চিমে সূর্য বসেছে পাটে।
একটু পরেই আঁধার নামে,
আলো জ্বলে দূরের গ্রামে।
বেজে ওঠে সাঁঝের সানাই,
গভীর রাতে ঘুমায় সবাই।
আমার গাঁয়ে পথের বাঁকে,
হুক্কা-হুয়া শেয়াল ডাকে।
রাত কেটে যায় ভোর হয়,
ভোরে শীতল হাওয়া বয়।
গাঁযে আমার সুখের ঘাঁটি,
সবার সেরা গাঁয়ের মাটি।
সবার সেরা আমার গ্রাম,
জন্মভূমিকে করি প্রণাম।
অসাধারণ এক সারল্য ভরা লিখা। মন উদাস করে দেয়। অভিনন্দন মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
আপনার সু-মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
এই গাঁ আমার সুখের স্বর্গধাম।
গাঁয়ে ছায়া আছে, মায়া আছে,
ফুল ও ফল ধরে গাছে গাছে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। ধন্যবাদ জানাই।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
চমৎকার কাব্য প্রিয় কবি দা।
আপনার সু-মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
এই গাঁ আমার সুখের স্বর্গধাম।
গাঁয়ে ছায়া আছে, মায়া আছে,
ফুল ও ফল ধরে গাছে গাছে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। ধন্যবাদ জানাই।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
মনটা হালকা হয়ে গেলো কবি। আপনার জন্য আমার শুভকামনা।
আপনার সু-মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
এই গাঁ আমার সুখের স্বর্গধাম।
গাঁয়ে ছায়া আছে, মায়া আছে,
ফুল ও ফল ধরে গাছে গাছে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। ধন্যবাদ জানাই।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!