অজয় নদী ঘাটের কাছে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
অজয় নদী ঘাটের কাছে
প্রকাণ্ড এক বটের গাছে
শালিক পাখির বাসা,
সকাল হতে অজয়ের চরে,
সোনালী রোদ খেলা করে।
লোকের যাওয়া আসা।
ছেলেরা আসে গামছা পরা
হাতে তেল ও সাবান ধরা
চটি জোড়া পরে পায়ে,
চটির জোড়া খুলে রাখে,
ঘাটে বসে সাবান মাখে,
স্নান সেরে আসে গাঁয়ে।
বধূরা আসে কলসী নিয়ে
চলে গাঁয়ের পথটি দিয়ে,
রাখাল বাজায় বাঁশি,
নদীর ঘাটে পড়ে বেলা,
সাঙ্গ হয় দিবসের খেলা
ফিরলো গাঁয়ের চাষী।
আঁধার নামে গাঁয়ের মাঝে,
দূরে কোথাও সানাই বাজে,
মন্দিরে আরতি হয়,
আকাশের গায়ে চাঁদ উঠে
সাঁঝের তারা উঠল ফুটে
অজয় তটিনী বয়।
আপনার লিখনীর সুবাদে অজয় নদী আমাদের মধ্যে যথেষ্ঠ পরিচিত হয়ে উঠেছে। পদ্য গুলোনও অসাধারণ এসেছে আপনার হাতে। অভিনন্দন মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী। ধন্যবাদ।
সম্ভব হলে এক দৌড়ে চলে যেতাম ভাণ্ডারী দা।
মুগ্ধকাড়া লেখা প্রিয় কবি দা।
সুন্দর।
দারুণ সব চিত্র কবি।
সুন্দর ছবি আর মনোমুগ্ধকর লেখায় মুগ্ধ হলাম শ্রদ্ধেয় কবি। শুভকামনা সবসময় ।