এক বসন্তের কোকিল তার মধুময় গানে
চৈত্রের প্রখরতাকে ছাপিয়ে দিয়ে,
উদাস করা দুপুরকে,
নিয়ে যেতে যায় শেষ বিকেলে।
তপ্ত দুপুর, অস্থির সময় আর এই জ্বালাময় অবসর আর হতাশ ভাবনাগুলো
উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়ায় এদিক সেদিক।
প্রকৃতিতে যখন এলো –
লাল হলুদের রঙের ছোঁয়া লাগা বসন্ত,
চারিদিকে যৌবনের গান,
ক্লান্তিহীন বিদ্রোহের কবিতা,
মধ্য বয়সের শেষ প্রান্ত
ছুই ছুই করা এক মানুষ,
অপার্থিব সুখ আর শান্তির আশায় –
নতুন কিছুর অপেক্ষায়,
বহমান রাখে এই জীবন,
থাকে অবিচল, থাকে ধ্যানে মগ্নতায়।
প্রকৃতির ঘূর্ণায়মান রীতিতে একে একে
চলে আসা শীত, বসন্ত আর গ্রীষ্ম,
বর্ষার অবিরাম ঝরে পড়া,
শরতের উড়ে চলা মেঘেদের ভীড়,
হেমন্তের হালকা শিশির ভেজা সকাল,
জীবনের পরতে পরতে লাগায় ভিন্নতা,
জীবন বার বার ফিরে পেতে চায়
এক বহমান গতিপথ, বহমান স্রোতধারা।
জীবন বার বার ফিরে পেতে চায়; এক বহমান গতিপথ, বহমান স্রোতধারা। বেশ।
সুন্দর লিখেছেন কবি কাজী রাশেদ ভাই।
নিয়মিত ভাবে শব্দনীড়ে আপনাকে না দেখলেও হঠাৎ উপস্থিতির লেখা গুলোন ভালই লাগে কবি দা।
সপ্তাহ পেরুলো কবি। পোস্টে মন্তব্যকারীদের উত্তর দেবার সময় বোধকরি পাননি।