গাঁয়ে আছে আমবন
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ে আছে আমবন খেজুরের সারি,
কাঁঠালের বন আর তাল ও সুপারি।
নয়ন দিঘির জলে রাজহাঁস ভাসে,
অজয় নদীর ঘাট এ গাঁয়ের পাশে।
ওপারেতে ছোট গ্রাম সবুজ ছায়ায়,
গগনেতে সাদামেঘ উড়ে ভেসে যায়।
সাদা বলাকার দল আসে নদীচরে,
নদীজলে বলাকারা ছোট মাছ ধরে।
হাঁটুজলে পার হয় লোকজন সবে,
নদীঘাট ভরে ওঠে জন কলরবে।
শাল পিয়ালের বনে সাঁওতালীগণে,
নেশা করে নাচে গায় সকলের সনে।
বেলাশেষে পশ্চিমেতে রবি ডুবে যায়,
নদীতটে চাঁদ ওঠে, জোছনা ছড়ায়।
লক্ষ্মণ দাদা ,আমার মনে হচ্ছে আগে এক ঝুড়ি আমার কুড়িয়ে নিই।এক মূহুর্তেই সেই শৈশবের দিনগুলোতে হারিয়ে গিয়েছি। কবিতা এবং ছবি দু'টোই অনবদ্য প্রকাশ। কাঁচা আমের ঘ্রাণ পাচ্ছি। আপনার গাঁয়ের আম বাগানের জন্য শুভকামনা রইলো কবি দাদা।
সরি, বানান ভুল আসছে । এক ঝুড়ি আম কুড়িয়ে নিই।
গাঁয়ে আছে আমবন খেজুরের সারি,
কাঁঠালের বন আর তাল ও সুপারি।
নয়ন দিঘির জলে রাজহাঁস ভাসে,
অজয় নদীর ঘাট এ গাঁয়ের পাশে।
অজয় নদী আমাদের ভীষণ প্রিয় হয়ে উঠেছে। অভিনন্দন মি. ভাণ্ডারী।
সুন্দর কবিতা প্রিয় কবি দা। অভিনন্দন জানাচ্ছি।
আমার কাছে ভালো লেগেছে প্রিয় কবি। অভিনন্দন অভিনন্দন।
খুউব সুন্দর।
অভিনন্দন লক্ষ্মণ দা।
আপনার কবিতা পড়ে নিজ গ্রামের কথা মনে পড়ে গেল শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। গ্রামের বাস্তবতা নিয়ে দারুণ লিখেছেন। আপনাকে শুভেচ্ছা কবি দাদা।
অসাধারণ এক গ্রাম্যরূপ লাবণ্যের প্রকাশ কবি দা