দুখিনী মায়ের সংসার!
দুখিনী মায়ের অভাবী সংসার
সদা থাকে উপবাস,
তা দেখে কিছু দানব
করে শুধু উপহাস!
সেদিকে মায়ে চায় না ফিরে
চলে নিজের মতো,
পারেনা সইতে জ্বালা
কষ্ট করবে কতো?
সকালে বাইর হয় মায়ে
দানা নেই পেটে,
সন্ধ্যার পরে আসে মায়ে
পরের বাড়ি খেটে।
সাথে আনে পচা খাবার
ফেলে দেওয়া মাংস,
তা খেয়েই বেঁচে থাকে
দুখিনী মায়ের বংশ!
মা তো মা ই। হৃদয় ছোঁয়া লিখা মি. নিতাই বাবু।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতার সাথে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। আশা করি ভালো থাকবেন সবসময় ।
আমরা দুখিনী মায়ের সংসারের মানুষ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি সৌমিত্র দাদা।
সরল সুন্দরে পরিচিত একটি দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছেন কবি।
সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞ। আশা করি ভালো থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
দুখিনী মায়ের সংসার।
আমাদের সকল গরিব মায়েদের অবস্থা এরকমই হয় শ্রদ্ধেয় রিয়া দিদি। ভালো থাকবেন সবসময় ।
মায়ের অভাবী সংসার সদা থাকে উপবাস,
তা দেখে কিছু দানব করে শুধু উপহাস!
হ্যাঁ শ্রদ্ধেয় কবি শাকিলা দিদি। সত্যি এমনই হয়ে থাকে। কেউ না খেয়ে মরে। কেউ তা দেখে হেসে মরে।
সুন্দর অনুভূতি। শুভকামনা ।
সুন্দর মন্তব্যের অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় রুকশানা দিদি। আশা করি ভালো থাকবেন।