অজয় নদীর ঘাট
গাঁয়ের অজয় নদী চলে আনমনে,
শঙ্খচিল ভেসে চলে সুনীল গগনে।
গাছেগাছে পাখি ডাকে হরষিত মন,
নদীধারে ওই পারে আছে আমবন।
গাঁয়ের বধূরা সবে নদী ঘাট হতে,
কলসীতে জল নিয়ে চলে রাঙাপথে।
দুইধারে ধানখেতে ধান কাটে চাষী,
রাখালিয়া সুরে শুনি দূরে বাজে বাঁশি।
মানস উদাস হয় শুনি সেই গান,
অজয়ের জলধারা করে কলতান।
বন শালিকের দল চরে করে খেলা,
অজয়ের নদীতটে আসে পড়ে বেলা।
দূর গাঁয়ে জ্বলে দীপ হেথা অন্ধকার,
সাঁঝের আঁধার নামে ঘাটে চারিধার।
বন শালিকের দল চরে করে খেলা,
অজয়ের নদীতটে আসে পড়ে বেলা।
দূর গাঁয়ে জ্বলে দীপ হেথা অন্ধকার,
সাঁঝের আঁধার নামে ঘাটে চারিধার।
অজয় নদীর ঘাটের চলমান ছবি দেখলাম কবি।
খুব সুন্দর হয়েছে কবিতাটি।
অজয় নদীর ঘাটে একদিন যাবোই যাবো।