ঊষাকালে মোর গাঁয়ে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ঊষাকালে মোর গাঁয়ে সমীরণ বয়,
তরুশাখে গাহে পাখি সুপ্রভাত হয়।
পূর্বাকাশে হেরি রবি লোহিত বরণ,
ফুলকলি ফুটে সব পুষ্পিত কানন।
সকালের সোনারোদ ঝরে বারান্দায়,
ময়না চড়ুই এসে খেলে আঙিনায়।
দূরে আঙিনায় দেখি বাঁধা রাঙীগাই,
রাঙীগাই আছে শুয়ে, বাছুরীটি নাই।
সারি সারি গরুগাড়ি রাঙাপথ ছাড়ি,
অজয়ের নদীঘাটে ছুটে তাড়াতাড়ি।
অজয়ের ঘাটে এসে গাড়ি সব থামে,
বেনারসী শাড়ি পড়ে নববধূ নামে।
অজয়ের বালুচরে নৌকা বাঁধা থাকে,
সকালের সোনারোদ হাসে নদীবাঁকে।
ঊষাকালে মোর গাঁয়ে সমীরণ বয়, তরুশাখে গাহে পাখি সুপ্রভাত হয়।
পূর্বাকাশে হেরি রবি লোহিত বরণ, ফুলকলি ফুটে সব পুষ্পিত কানন।
হৃদয়ছোঁয়া মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। সাথে থাকুন নিরন্তর।
আন্তরিক শ্রদ্ধা জানাই। সশ্রদ্ধ প্রণাম গ্রহণ করুন।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
অজয়ের বালুচরে নৌকা বাঁধা থাকে,
সকালের সোনারোদ হাসে নদীবাঁকে।
অজয়ের বাঁকে বাধা নৌকায় চড়তে চাই কবি। অজয়ের জয় হোক কবি দা।
সুন্দর মন্তব্যে হৃদয় ভরে যায়।
প্রিয়কবির হৃদয়ছোঁয়া মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
প্রসঙ্গত বলে রাখি – অজেয় অজয়। বহু জল এসে মিশেছে
অজয়ের বুকে। কালে কালে তৈরি হয়ে আছে কত নেপথ্য ইতিহাস।
সেই পুরানো ইতিহাস জানতে পাঠ করুন কবির “অজয় নদীর কাব্য।
পর্বে পর্বে প্রকাশিত হয়। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু!
আপনার কবিতা আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে। অভিনন্দন আপনাকে প্রকৃতির কবিতা উপহার দেবার জন্য।
শুভেচ্ছা নিন প্রিয়কবি। আপনার সহানুভূতির জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আপনি আমার কবিতার নিয়মিত পাঠক। সময়ের অভাবে
প্রত্যুত্তর দিতে পারি না এর জন্য লজ্জিত ও দুঃখিত।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু!
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।
ভালো একটি লিখা।