গাঁয়ে আছে ছোট নদী
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ে আছে ছোট নদী নামটি অজয়,
কেহ বলে নদ তারে কেহ নদী কয়।
অজয়ের দুই পারে সারি সারি গাছ,
নদীজলে জেলে সব রোজ ধরে মাছ।
গাঁয়ে আছে ছোট দিঘি সোনাদিঘি নাম,
পাড়ে তার সারি সারি আম আর জাম।
দিঘিতে হাঁসের দল কাটিছে সাঁতার,
ছেলেরা সাঁতার কাটে জলে চারিধার।
দিবসের শেষে রবি আলোক হারায়,
গাঁয়ের অজয় চরে আঁধার ঘনায়।
নীড়ে নীড়ে পাখিসব কলরব করে,
সাঁঝের আঁধার নামে অজয়ের চরে।
রাত কাটে হয় ভোর অজয়ের ঘাটে,
সোনারবি উঁকি দেয় চাঁপাডাঙা মাঠে।
অজয়ের দুই পারে সারি সারি গাছ, নদীজলে জেলে সব রোজ ধরে মাছ। অজয়ের প্রতি শুভেচ্ছা। সিরিজটি দারুণ চলছে কবি কবি মি. ভাণ্ডারী।
অজেয় অজয়। অজয়ের জয়গানে ভরে উঠুক সবার হৃদয়।
সাথেই থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
গাঁয়ের ছোট নদী আপনার বর্ণনায় অসাধারণ হয়ে উঠে এসেছে কবি ভাই।
সুন্দর মন্তব্যে মন ভরে গেল কবি দিদিভাই। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
অজেয় অজয়। অজয়ের জয়গানে ভরে উঠুক সবার হৃদয়।
সাথেই থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
একই ঘরানার আরও কিছু লিখা আপনার পড়েছি জন্য ঠিক মতো আলাদা করতে পারলাম না। তবে স্বীকার করছি সুরচনা বটে। শুভেচ্ছা কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
অজয়ের দুইধারে ছোট গ্রাম আছে,
দুইধারে গাছেগাছে ছোট পাখি নাচে।
অজয়ের জয়গানে ভরে উঠুক সবার হৃদয়।
সাথেই থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
নান্দনিকতায় পূর্ণ অজয়ের কবিতা। বাহ্।
অজয়ের ঘাটে শুনি মিলনের গীতি,
অজয়ের বালুচরে জেগে রয় স্মৃতি।
অজয়ের জয়গানে ভরে উঠুক সবার হৃদয়।
সাথেই থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
ভালো থাকুন কবি বোন আমার।
জয়গুরু!
অজয় আছে হৃদয়ে। ভালোবাসা কবি ভাণ্ডারী ভাই।
সবার হৃদয়ে শুনি অজয়ের গান,
বসন্তে কোকিল ডাকে শুনি কুহুতান।
অজয়ের জয়গানে ভরে উঠুক সবার হৃদয়।
সাথেই থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
সুন্দর কবিতা।
অজয়ের গান হোক সবাকার গান,
যার সুরে ভরে ওঠে সকলের প্রাণ।
অজয়ের জয়গানে ভরে উঠুক সবার হৃদয়।
সাথেই থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!