গাঁয়ের পাশে নদীর চরে
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ের পাশে নদীর চরে
দিবসের আলোক লুকায়,
আমার গাঁয়ে দিনের শেষে
পাখি আসে আপন বাসায়।
আঁধার নামে মাটির ঘরে
তুলসীতলায় প্রদীপ জ্বলে,
সাঁঝের সানাই বাজে দূরে,
অজয়ের ধারা বয়ে চলে।
গাঁয়ের পথে আঁধার নামে
জোনাকি জ্বলে গাছে গাছে,
আঁধার হলো উঠলো চাঁদ
নয়নদিঘির ঘাটের কাছে।
সাঁঝ আকাশে উঠলো তারা
নদীর ঘাটে জোছনা ঝরে,
জোছনা রাতে চাঁদের হাসি
আমার গাঁয়ের মাটির ঘরে।
চাঁদ ডুবে যায় তারারা নেভে
পূবের আকাশ রঙিন হয়,
রজনী কাটে নতুন প্রভাতে
স্নিগ্ধ সুশীতল হাওয়া বয়।
সরল গড়ণে আপনার কবিতা সব সময়ই উজ্জ্বল মি. ভাণ্ডারী।
সারল্য ভরা লিখায় সব সময় ভালোবাসা জড়িয়ে থাকে। দারুণ কবিতা।
মন কাড়া সুললিত পদ্য কবিতা।
অজয়কে খুঁজি। পেয়েও গেলাম কবি ভাণ্ডারী দা।
আঁধার নামে মাটির ঘরে
তুলসীতলায় প্রদীপ জ্বলে,
সাঁঝের সানাই বাজে দূরে,
অজয়ের ধারা বয়ে চলে।
সুন্দর।