বৃষ্টি কাব্য – ৩
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বৃষ্টি-মুখর বাদল দিনে বৃষ্টি যখন ঝরে,
মেঘবালিকা কন্যা আমার তোমায় মনে পড়ে।
ফুটেছে কত কদম্ব ফুল,
কেতকী যুঁথী টগর বকুল,
সুবাসে তার প্রাণ আকুল, পরাণ পাগল করে,
মেঘবালিকা কন্যা আমার তোমায় মনে পড়ে।
আঁধার কালো মেঘের থেকে বৃষ্টি যখন ঝরে,
আমার ঘরে বাদল ঝরে মনটা কেমন করে।
রাত কেটেছে হয়েছে ভোর,
বাদল ধারা ঝরে অঝোর
বাদলা দিনে মেয়েটি মোর,আসবে কেমন করে?
মেঘবালিকা কন্যা আমার তোমায় মনে পড়ে।
নিদাঘতপ্ত দিনের শেষে বসুন্ধরার পরে,
সিক্ত মাটির গন্ধে আমার হৃদয় উঠে ভরে।
বাতায়ন খুলে শুধু চেয়ে রই,
খুলি পড়ি যবে কবিতার বই,
মনে মনে শুধু চুপ করে কই, সারাদিন বৃষ্টি ঝরে।
মেঘবালিকা কন্যা আমার তোমায় মনে পড়ে।
জোছনা রাতে চাঁদের আলো ঝরে মাটির ঘরে,
বৃষ্টি মুখর চাঁদনী রাতে তোমায় মনে পড়ে।
কাল মেঘের আকাশপারে,
মেঘের গর্জন বারে বারে,
বাদল নামে মুষল ধারে, ঝম ঝমা ঝম করে।
মেঘবালিকা কন্যা আমার তোমায় মনে পড়ে।
আজ আপনার একাধিক কবিতা পড়লাম ভাণ্ডারী ভাই। ভালোবাসা।
কবিতায় সম্মান রাখছি কবি ভাই। সুন্দর।
নিদাঘতপ্ত দিনের শেষে বসুন্ধরার পরে,
সিক্ত মাটির গন্ধে আমার হৃদয় উঠে ভরে।
মনে মনে শুধু চুপ করে কই, সারাদিন বৃষ্টি ঝরে।
মেঘবালিকা কন্যা আমার তোমায় মনে পড়ে।
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা। শুভ অপরাহ্ন।
সুবাসে তার প্রাণ আকুল, পরাণ পাগল করে,
মেঘবালিকা কন্যা আমার তোমায় মনে পড়ে।
মন থাকলে মনে পড়বেই মি. ভাণ্ডারী। অল দ্য বেস্ট।