জীবন আর মৃত্যুর মাঝে ব্যবধান কতদূর?
একটি মাত্রই তো নিঃশ্বাস!
তবে কেন এত অহংকার?
ঘুমঘোরে যখন তলিয়ে যাচ্ছিলাম অতলে
দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো গভীর জলে
কে যেন টেনে তুলেছিল খুব হঠাৎ করে
আমি তাকে দেখি নি
শুধু টানটা বুঝেছি
ভীষণ জোরে হাত ধরে টান,
হ্যাঁ, বেঁচে আছি তো!
এখনো ধুকপুক ধুকপুক নিঃশ্বাস চলে;
জীবন আর মৃত্যুর ফারাক আমি দেখেছি
জীবন দেখেছি সকলের মাঝে
মৃত্যু দেখেছি আয়নার মাঝে
ফারাক বুঝেছি নিজেতে নিজে,
বেঁচে থাকাটাই খুব অদ্ভুত,
তাই না?
কোন একদিন ঘুমঘোরে ডুবে যেতে যেতে
তলিয়ে যাব অতলে,
কারো কি কিছু এসে যাবে?
হয়তো খুব আপন দু চারজনের মন খারাপ হবে
তাও খুব অল্প সময়ের জন্য
একদিন
দুদিন
কিংবা বড়জোর মাস
তারপর পৃথিবীর অক্ষগতি
আর জীবনের এগিয়ে যাওয়ায় প্রয়াস;
একদিন
কোন একদিন, ঘুম থেকে জাগব না
দেখব না পৃথিবীর রূপ রস সুধা,
সেদিনও গাছে গাছে সবুজ থাকবে
সাগর আর আকাশে থাকবে নীল
আকাশে ভাসবে একটি দুটি গাংচিল
শুধু আমিই থাকব না;
যতক্ষণ তাকিয়ে আছি ততক্ষণই জীবন
তারপর কি হলো বা হবে
তাতে আমার কি এসে যাবে!
যতক্ষণ তাকিয়ে আছি ততক্ষণই জীবন
তারপর কি হলো বা হবে তাতে আমার কি এসে যাবে!
ইহাই পরম সত্য তাহার উপরে নাই কবি যাযাবর জীবন ভাই।
হু
তাই বোধহয়
দারুণ উপলব্ধি কবি যাযাবর জীবন ভাই।
ধন্যবাদ ভাই
পারফেক্ট এ্যাণ্ড রিয়েলিটি বস্।
ধন্যবাদ দাদা
বাস্তবতাকে ভীষণ পছন্দ করলাম।
ধন্যবাদ প্রিয় লেখক
জীবন আর মৃত্যুর ফারাক আমি দেখেছি
জীবন দেখেছি সকলের মাঝে, মৃত্যু দেখেছি আয়নার মাঝে।
ধন্যবাদ রিয়া
বাস্তবতার কথা গুলো এতো সুন্দর লিখেন কি করে?
কি জানি?
ধন্যবাদ সাজিয়া
জীবন আর মৃত্যুপথ ঠিক এভাবেই! এটাই চিরসত্য। এভাবেই বেঁচে আছি! আপনার লেখা কবিতার মতো এভাবেই একদিন ঘুমের মাঝেই তলিয়ে যাবো, তা নিশ্চিত!
শ্রদ্ধেয় কবি দাদাকে অজস্র ধন্যবাদ।