হাজারো আলোর ঝলকানিতেও পৃথিবীটা আঁধারে ঢাকা ;
যেমন করে বাতির নিচেই ভরে থাকে ঘোর কালো আঁধারে।
লাখো কোটি মসজিদ মন্দির গীর্জায় আজ পৃথিবী
ঢাকা ;
যেমন সারিসারি পাইন গাছ দাড়িয়ে থাকে মাথাটা উঁচু করে।
কখনো কবর কখনো চিতা থেকে উঠে আসে জ্বলন্ত দীর্ঘশ্বাস ;
যেমন করে কেঁচো উঠে আসে নরম পঁচা মাটি ভেদ করে।
মশা মাছির মতো করেই আজকে বংশবৃদ্ধি করছে সন্ত্রাস ;
আর ক্ষুদ্ররা নিজের স্থান করে নিচ্ছে চিতাতে কিম্বা কবরে।
ধর্মগ্রন্থগুলো আজ সুন্দর সুশৃঙ্খল পরিপাটি মলাটে আবদ্ধ ;
যেমন পাথরের ভিতরটা সাজানো থাকে শস্য দানার
মতো করে।
ধর্মগ্রন্থগুলোর শান্তির বাণীকে আজ ভুলতে বসেছে ধর্মান্ধ ;
এই ধর্মান্ধরা আজ যেনো এক বিষ ফোঁড়া পৃথিবীর কোল জুড়ে।
ধর্মগ্রন্থগুলোর শান্তির বাণীকে আজ ভুলতে বসেছে ধর্মান্ধ ;
এই ধর্মান্ধরা আজ যেনো এক বিষ ফোঁড়া পৃথিবীর কোল জুড়ে।
ভালো লিখেছেন মি. কাজী জুুবেরি মোস্তাক।
আপনার ভালোলাগায় আমি অনুপ্রাণিত হলাম ধন্যবাদ মুরুব্বী
অসাধারণ কিন্তু আমাদের জন্য সহজলভ্য এই বাস্তবতা একান্তই নিজস্ব।
জ্বী
কবিতাটি পড়লাম। শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।
আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দিদিভাই
যেমন সারিসারি পাইন গাছ দাড়িয়ে থাকে মাথাটা উঁচু করে
কখনো কবর কখনো চিতা থেকে উঠে আসে জ্বলন্ত দীর্ঘশ্বাস ;
যেমন করে কেঁচো উঠে আসে নরম পঁচা মাটি ভেদ করে।
চলুক কবিতার কথায় আমাদের সমাজ সংসার আর যাপিত জীবনের কথা।
আপনার আন্তরিক মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করলো ধন্যবাদ প্রিয় দাদাভাই
বাস্তবতা।
জ্বী বর্তমান অবস্থা
শুভেচ্ছা রেখে গেলাম কবি ভাই।
কৃতজ্ঞতা রইলো প্রিয় দিদিভাই
“কখনো কবর কখনো চিতা থেকে উঠে আসে জ্বলন্ত দীর্ঘশ্বাস ”
চমৎকার উপমা !!