দাঁড়াবার জায়গা

চারদিকে অপহৃত আনন্দ সন্ন্যাস। সওয়ারহীন ঘোড়ার
ক্ষুর স্পর্শ করছে দ্রষ্টব্য ধাতু। কেতু হাতে আমরা
এগুচ্ছি নবম সূর্যের দিকে, জন্মান্ধ হরিণ যেমন
অরণ্যের ওপাশে খুঁজে সর্বশেষ দাঁড়াবার জায়গা।

অনুসারী গ্রহগুলো একদিন আমাদের
হবে। এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে যেদিন
পৃথিবী থেকে মহাপ্রস্থান করলেন আমার
পিতামহ, সেদিনই প্রথম আমি

অপহরণ করতে শিখি আলো ও আনন্দ। কারণ জীবন,
আলো ছাড়া পায় না স্বপ্নস্বত্ব।
আর ছায়াগুলো পায় না একক দেবত্ব।

5 thoughts on “দাঁড়াবার জায়গা

  1. অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি প্রিয় ইলিয়াস ভাই।

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।