মৃত্তিকানদী অন্তিম শয্যায় যেন শায়িত
একমাত্র সন্তান ফেলে যেতে হবে
তবুও শেষ কামড় বসিয়ে দেয় হলুদ চন্দনে
সন্তানের জন্মদিনে চন্দন এঁকে দিতে পারে নি
দেবাংশীর অন্ধকার বলে কিছু নেই, কোনো লালসা নেই
তবু কর্কটে আক্রান্ত সন্দিগ্দ্ধ মন
ফেলে যাওয়া মানুষদের শুভবিচার না করে
শেষ ছোবল দিয়ে যায় অজ্ঞাত কুলশীলদের
বাহির থেকে যা দেখা যায়, যা বোঝা যায়,
তা সঠিক নয় এ পরমার্থ কেবল প্রভু জেনেছেন
চিত্রকল্প দিয়ে আঁকা হয় মানসিকতার বিভিন্ন রূপ
মানবজনমে যখন যতিচিহ্ন আঁকা যে কোনো মুহূর্তে
কেন মানুষ মানুষে আশ্রয় খোঁজে
কি যন্ত্রনায় একটি শিশু কোনো নারীর কোলে মাথা গোঁজে
তা শুধু বয়সের মাপকাঠিতে মাপা
যেন বয়সের মত পাপ এ জগতে আর নেই।
3 thoughts on “মৃত্তিকানদী”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
শুধু বয়সের মাপকাঠিতে মাপা
যেন বয়সের মত পাপ এ জগতে আর নেই। ___ অসমান্য এক অনুভবের প্রকাশ।
বেশ, ভালো লাগলো ।
মানুষ আরাম প্রিয়।তাই আশ্রয় খোঁজে ।