ভাইরাস কিংবা বিতর্ক যেভাবেই দেখো

চতুর্থ মৃত্যুর আগে প্রাণকে সেরে নিতে হয় তৃতীয়
মহাযুদ্ধ। পাঁজরের স্তরে স্তরে সাজানো এই যে
অভিমান; তাও করে দিতে হয় অবিন্যস্ত।
আলোকানন্দ অথবা বৈশ্যবিষাদ’কে দিতে হয়
সম অধিকার। যারা ছায়াপাতের নামতা পড়তে
পারে, তাদেরকেই দীক্ষক মেনে বিশ্লেষণ করতে
হয় পথে পথে পড়ে থাকা বীজাণু।

অন্তর বাজিয়ে আকাশ বলতে হয়-
তুমি আজ গান গাও। যে সমুদ্র বাজাতে জানে
সমূহ বাজনার বিশদ,
তাকেই জানাতে হয় বৈশাখি আমন্ত্রণ। ঝড়
আসতে পারে জেনে শিখে নিতে হয় ভেজার দক্ষতা।

বাষ্প নিয়ে বিতর্ক করাই যায়।যায় ভাইরাসের
জন্মস্থান নির্ণয়ের আদি পরিকল্পনা।
কিন্তু যে লাল লাল লালার ভেতর হত্যাকারীদের
বিরুদ্ধে মানুষের ঘৃণা জমা থাকে- তাকে খুব
সহজে সনাক্ত করা যায় না। যেমন যায় না,
ভোরের সূর্যকে ঠেকাতে। যে সূর্য জন্ম নেয়া
শিশুর দিকে ছড়িয়ে দেয় সৃষ্টিলোকের শ্রেষ্ঠ জ্যোতি।

2 thoughts on “ভাইরাস কিংবা বিতর্ক যেভাবেই দেখো

  1. ঝড় আসতে পারে জেনে শিখে নিতে হয় ভেজার দক্ষতা। ___ অসাধারণ উপমা। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_good.gif

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।