হঠাৎ একটা আর্তনাদ এসে জমাট বেঁধে রইল আমার হাতের মুঠোয়। অন্তহীন জলরেখায় এক জ্বলন্ত মোমের মতো। মানুষের মুখোশ চারপাশে ঘিরে থাকে আর ছায়া অপচ্ছায়ার বীভৎস মুখ।
শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও পড়ে রইল কিছু শব্দ, কিছু না বলা কবিতা, একরাশ ঘৃণা, আর এক আকাশ অভিমান। জমাট বাঁধা কান্নায় চিহ্নিত করে গেলাম আমার পথ, এই উদভ্রান্ত বর্ষায়।
গাছপালা উপড়ে দিলেই বন্ধ্যা মাটি, আর গোলাপের কাঁটার ছোঁয়ায় রক্তে ভরে যায় হাত, সমুদ্রের নোনা ঢেউ নেচে ওঠে দুচোখের কোণে। ঠিক যেন নিষ্ঠুর গাংচিলের মাছ শিকার।
কাল রাতেই মিশিয়ে ফেললাম নিজেকে বর্ষার বৃষ্টির সাথে, চোখের জলের সাথে,এদের সাথে বন্ধুত্ব আমরণ। মিশিয়ে নিলাম কিছুটা ফুল,পাতা আর একফালি পাথরের সাথে।
মাঝে মাঝেই নেচে ওঠে স্বপ্ন ছুরির ফলায়, বুকের ভেতরে উথাল পাথাল ঢেউ, আর, জ্যোৎস্নায় ঝড়ের মুকুট পড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছি, সেই প্রাচীন পাহাড়ের চূড়োয়; একা আমি।
প্রতিদিন যে নিজের বুকে আঁকে ক্রুশ চিহ্ন।
লেখেছেন বটে হিংসাটা খাটে
বর্ষাটা দুহাতে——রিয়া দিদি চমৎকার
মুগ্ধ কাড়া কথা কাব্যে একরাশ শুভকামনা প্রিয় কবিবন্ধু রিয়া রিয়া।
প্রিয় কবি
আমি মন্তব্য করতে অক্ষম। এমনই সুন্দর সুগঠিত লিখা।।
শুভেচ্ছা ও ভালবাসা রইলো।