ভুবনপুর ছেড়ে এসেছি অনেক আগে। এখন বসত করি নরকনগরে, পরখ
করে দেখি নক্ষত্রের চোখ, মুখ,তালু। আমাকেও যেনো দেখে কেউ কেউ, থির
সমুদ্রের ছায়ায় প্রথম যেদিন দাঁড়িয়েছিলাম, ঠিক সেভাবেই দাঁড়াই। দেখে
পাখি, ভোর,ভাস্কর্য। শুধু তুমি বার বার চোখ ফিরিয়ে নাও! বাধ্যবাধকতা
নেই জেনেও আমাকে শেখাও জলখেলা। জলের বাহার আর বাষ্প হয়ে উড়ার
দক্ষতা। আমি তো দক্ষ নই। যজ্ঞ-জ্ঞানও নেই আমার। তবু কেন পরাতে চাও
এই পৈতা। কেন পড়াতে চাও ব্রক্ষ্মাণ্ডনগর !
1 thought on “ভুবনপুর”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
যজ্ঞ-জ্ঞানও নেই আমার। তবু কেন পরাতে চাও
এই পৈতা। কেন পড়াতে চাও ব্রক্ষ্মাণ্ডনগর !